Mimi Chakraborty: সেলিব্রিটি হয়ে রাজনৈতিক দলে যোগ, সমস্যা কোথায়, খোলসা করলেন মিমি
Mimi Chakraborty: এই বিপুল জনপ্রিয়তা নিয়ে রাজনীতির ময়দানে পা রাখার কি কোন সমস্যা তৈরি হয় না? নিজের দলের লোকেদের মধ্যেই কি কোন মনোমালিন্য থাকে না? একবার মিমি চক্রবর্তীকে এই প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয়েছিল।
রাজনীতির ময়দান থেকে শুরু করে টলিপাড়া, মিমি চক্রবর্তী (Mimim Chakraborty) একের পর এক পদক্ষেপে বারে বারে খবরের শিরোনামে জায়গা করে নিয়েছেন। ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে খুব একটা কথা বলতে পছন্দ করেন না মিমি। তবে সোজা প্রশ্নের সোজা উত্তর দেওয়াতে তাঁর না নেই। ২০১৯ সালে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত ধরে রাজনীতির ময়দানে নাম লিখিয়েছেন তিনি। জানিয়েছিলেন যে লিস্ট তার নাম এসেছিল তা স্থির করা হয়েছে রাতারাতি। তিনি বা নুসরাত জাহান কেউই জানতেন না তাদের নাম থাকতে চলেছে এই তালিকায়।
না বাড়িতে হিসেবে নতুন করে নিজেদের পরিচয় করিয়ে দিতে হয় না এই সেলেব স্টারদের। অভিনয় করার ক্ষেত্রে তারা প্রথম থেকেই দর্শক মনে চিরস্থায়ী জায়গা করে নিয়ে থাকেন। তালিকা থেকে বাদ পড়ে না কেউই। ফলে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই তাঁদের পেয়ে স্থানীয় মানুষেরা বেশ খুশি হয়ে থাকেন। মিমি চক্রবর্তীর ক্ষেত্রেও ঠিক তেমনটাই হয়েছিল। তবে এই বিপুল জনপ্রিয়তা নিয়ে রাজনীতির ময়দানে পা রাখার কি কোন সমস্যা তৈরি হয় না? নিজের দলের লোকেদের মধ্যেই কি কোন মনোমালিন্য থাকে না? একবার মিমি চক্রবর্তীকে এই প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয়েছিল।
কোনরকম রাখ-ঢাক না করে মিমি চক্রবর্তী উত্তর দিয়েছিলেন হ্যাঁ সমস্যা হয়। তিনি পরদিন যারা অক্লান্ত পরিশ্রম করে দলে নিজের জায়গা তৈরি করছে মানুষের মনে পরিচিতি করছে আর তার পাশে একজন যদি জনপ্রিয় স্টার এসে রাতারাতি সেই জায়গাটা পেয়ে যায়, তবে অস্বস্তি হওয়ারই কথা। সত্যিটা অস্বীকার না করে ঠিক এমনটাই জানিয়ে ছিলেন অভিনেত্রী। মিমি চক্রবর্তী বর্তমানে যাদবপুর এলাকার সাংসদ। বিপুল ভোটে জয়ী হয়েছিলেন তিনি। শুটিংয়ের পাশাপাশি মাঝেমধ্যেই তাঁকে এলাকা পরিদর্শনে দেখা যায়। মুখ্যমন্ত্রী ডাকে বিভিন্ন রাজনীতির মঞ্চেও তার উপস্থিতি চোখে পড়ে। অন্যদিকে পর্দায় তার কাজের সংখ্যা বেশ কিছুটা কমেছে। এখন বাছাই করে কাজ করতেই বেশি পছন্দ করছেন অভিনেত্রী।