AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Sreelekha Mitra: নিজের মৃত্যু নিয়ে পোস্ট করলেন শ্রীলেখা, তারপরই মুছে দিলেন কেন?

Tollywood: অনেক আগেই শ্রীলেখা বলেছিলেন, তাঁর মৃত্য়ু পর যেন কেউ 'রেস্ট ইন পিস' না লেখেন...

Sreelekha Mitra: নিজের মৃত্যু নিয়ে পোস্ট করলেন শ্রীলেখা, তারপরই মুছে দিলেন কেন?
| Edited By: | Updated on: Nov 18, 2022 | 4:17 PM
Share

অনেক আগে তিনি একবার বলেছিলেন, তাঁর মৃত্যুর পর যেন কেউ শোক না করেন। কেউ যেন তাঁর মৃত্যুর পর সামাজিক মাধ্যমে না লেখেন, ‘রেস্ট ইন পিস’। শুক্রবার (১৮.১১.২০২২) ফের সে রকমই একটি পোস্ট করেছিলেন অভিনেত্রী শ্রীলেখা মিত্র। এবং তার পর থেকে অগুনতি মানুষ তাঁর প্রতি উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তৎক্ষণাৎই পোস্টটি মুছে দিয়েছেন শ্রীলেখা…

কী ছিল সেই পোস্টে? শ্রীলেখা লিখেছিলেন, “অনেক তো বয়স হল, জীবনও কিছু কম দেখলাম না। মা-বাবা নেই। মেয়েটাও বড় বেশি স্বাধীন স্বভাবের। একদিকে ভাল। আমাদের মতো বুড়ো বয়েস পর্যন্ত মা-বাবার ল্যাজ ধরা নয়। কিছু কাজ বাকি। সেগুলো তাড়াতাড়ি করে যেতে চাই। বাকি আমি আমার জীবন বেঁচে নিয়েছি। কোনও আক্ষেপ নেই আমার। কোনও অভিযোগ নেই। আর হ্যাঁ, মৃত্যুকে ভয় করি না। ওটা আরও একটা অ্যাডভেঞ্চার মনে হয়। শুধু ম্যাকের প্রচুর লিপস্টিক আছে। সেগুলো কাউকে প্রাণে ধরে দিতে পারব বলে মনে হয় না। আর আমার চারপেয়ে বাচ্চাগুলো মেয়ে দেখে নিতে পারবে। সৌদা করতে চাই উপরওয়ালার সঙ্গে। যাঁদের এখনও অনেকটা পথ চলা বাকি, তাঁদের রেখো সুস্থ করে। পরিবর্তে যদি ইচ্ছে হয়… আমি প্রস্তুত আর হ্যাঁ আপনাদের বলছি দয়া করে ‘রেস্ট ইন পিস’ লিখবেন না আমার শোকে। আমি আনন্দে যাব। শান্তিতে রেস্ট করব। অযথা চিন্তিত হবেন না। তার চেয়ে অনলাইন ডেটিং আর শপিং করুন…”

এই পোস্টের পর অনেকেই উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন অভিনেত্রীর প্রতি। তিনি তৎক্ষণাৎ পোস্ট ডিলিট করেছেন যদিও। এবং অন্য একটি নতুন পোস্টে লিখেছেন, “সবার চাপে পোস্ট ডিলিট করলাম…”

সেই পোস্টের নীচে অনেকেই কমেন্ট করেছেন। অভিনেতা শুভ্র এস দাস লিখেছেন, “ভাল করেছ, এই সব চিন্তা করার আগে ভাববে, অনেকেই তোমার দিকে তাকিয়ে থাকে। তোমার থেকে সাহস এবং অনুপ্রেরণা পায়। সেটা ভুলো না।” অন্যান্য অনেকে লিখেছেন, “বেশ করেছ, ওই রকম পোস্ট দেবে না একদম।” একজন লিখেছেন, “ওই রকম চিন্তাভাবনা না করে নাচ করো গান চালিয়ে।”