হতাশ হলে কী ভাবে তা থেকে বেরিয়ে আসেন শ্রীলেখা মিত্র?
Sreelekha Mitra: হতাশা জীবনে আসা তো স্বাভাবিক। শ্রীলেখা নিজেও ব্যতিক্রম নন। কিন্তু হতাশ হলে ভেঙে পড়েন না।
সোশ্যাল মিডিয়াই এখন অনুরাগীদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখার ক্ষেত্রে সেলেবদের অন্যতম মাধ্যম। ব্যতিক্রম নন অভিনেত্রী শ্রীলেখা মিত্রও। গত কয়েকদিন ধরেই অনুরাগীদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছেন তিনি। এ বার বাতলে দিলেন হতাশা কাটানোর উপায়।
হতাশা জীবনে আসা তো স্বাভাবিক। শ্রীলেখা নিজেও ব্যতিক্রম নন। কিন্তু হতাশ হলে ভেঙে পড়েন না। বরং পজিটিভ থাকার চেষ্টা করেন। আর সেই ইতিবাচক মনোভাবকে সঙ্গী করেই পেরিয়ে যান হতাশ দিনগুলো।
শ্রীলেখার কথায়, ‘হতাশা পার্ট অব লাইফ। রাতের পর যেমন দিন হয়, তেমন তুমি আজ হতাশ থাকবে, পজিটিভ থাকবে, পরের দিন তোমার ভাল হবে। পজিটিভিটি অ্যাট্রাকটস্ পজিটিভিটি।’
View this post on Instagram
শ্রীলেখার জীবনে স্ট্রাগলও কম নয়। স্পষ্ট কথা স্পষ্ট ভাবে বলেন তিনি। বহুবার ট্রোলিং সামলাতে হয়েছে। কিন্তু কোনও কিছুতেই ভেঙে পড়া তাঁর স্বভাব নয়। বরং পজিটিভ থাকতে ভালবাসেন। অনুরাগীদেরও সেই পজিটিভ থাকার বার্তাই দিলেন।
আদিত্য বিক্রম সেনগুপ্তের তৃতীয় ছবি, ‘ওয়ানস আপন এ টাইম ইন কলকাতা’ ৭৮ তম ভেনিস আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে স্থান করে নিয়েছে। এই ছবিতে অভিনয় করেছেন শ্রীলেখা। আসন্ন ভেনিস ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল তিনি ব্যস্ত তিনি। কখনও ট্রোলিংয়ের জবাব দিচ্ছেন নিজস্ব ভঙ্গিতে। ‘নির্ভয়া’র ডাবিং করছেন। নিজের প্রথম ছবি ‘বিটার হাফ’-এর কাজ শেষ করছেন। কখনও বা রাস্তার কুকুর দত্তক নিলে কফি ডেটে যাচ্ছেন। কখনও আবার ব্যস্ত থাকছেন শুটিংয়ে। এরই মধ্যে পরবর্তী ছবির পরিচালনার জন্যও তৈরি হচ্ছেন। সব মিলিয়ে কাজের মধ্যে থাকতে চান অভিনেত্রী।
আরও পড়ুন, সাহায্যের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ফোন ধরা বন্ধ করে দেন আমির, অভিযোগ অনুপমের ভাইয়ের
