হাতে কোন কাজ নেই, এমন অবস্থায় কী করেছিলেন সুস্মিতা সেন?
সুস্মিতা সেন সম্প্রতি জানিয়েছেন, দীর্ঘ বিরতির পর অভিনয়ে ফিরে আসার সিদ্ধান্তটি তিনি নিজেই নিয়েছিলেন। সাম্প্রতিক সময়ে একটা সাক্ষাৎকারে প্রাক্তন মিস ইউনিভার্স জানান, তিনি ব্যক্তিগতভাবে নেটফ্লিক্স, ডিজনি+ হটস্টার সহ বিভিন্ন বড় ওটিটি প্ল্যাটফর্মের প্রধানদের ফোন করে আবার কাজ করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন। সাক্ষাৎকারের একটি ছোট ভিডিও ক্লিপে সুস্মিতা স্মরণ করেন, “আমি নেটফ্লিক্স, অ্যামাজন প্রাইম ভিডিও আর হটস্টারের হেডদের ফোন করেছিলাম। আমি বললাম, ‘আমার নাম সুস্মিতা সেন। আমি একজন অভিনেত্রী, মানে আগে ছিলাম… আর এখন আবার কাজ করতে চাই। আমি ৮ বছর কাজ করিনি, এটা অনেকটা লম্বা সময়।”

সুস্মিতা সেন সম্প্রতি জানিয়েছেন, দীর্ঘ বিরতির পর অভিনয়ে ফিরে আসার সিদ্ধান্তটি তিনি নিজেই নিয়েছিলেন। সাম্প্রতিক সময়ে একটা সাক্ষাৎকারে প্রাক্তন মিস ইউনিভার্স জানান, তিনি ব্যক্তিগতভাবে নেটফ্লিক্স, ডিজনি+ হটস্টার সহ বিভিন্ন বড় ওটিটি প্ল্যাটফর্মের প্রধানদের ফোন করে আবার কাজ করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন। সাক্ষাৎকারের একটি ছোট ভিডিও ক্লিপে সুস্মিতা স্মরণ করেন, “আমি নেটফ্লিক্স, অ্যামাজন প্রাইম ভিডিও আর হটস্টারের হেডদের ফোন করেছিলাম। আমি বললাম, ‘আমার নাম সুস্মিতা সেন। আমি একজন অভিনেত্রী, মানে আগে ছিলাম… আর এখন আবার কাজ করতে চাই। আমি ৮ বছর কাজ করিনি, এটা অনেকটা লম্বা সময়।”
তাঁর সাম্প্রতিক একটি উল্লেখযোগ্য কাজ ছিল ‘তালি’ (২০২৩), যেখানে তিনি রূপান্তরকামী অধিকারকর্মী গৌরী সাওয়ান্ত-এর চরিত্রে অভিনয় করেন। এই চরিত্রে তাঁর পারফরম্যান্স প্রশংসিত হলেও, কিছু সমালোচক প্রশ্ন তোলেন – এমন একটি চরিত্রে একজন রূপান্তরকামী অভিনেতাকে দেখা গেলে কি আরও প্রাসঙ্গিক হতো না? সুস্মিতা জানান, তিনি শুরুতে দ্বিধায় ছিলেন, কিন্তু পরে জানতে পারেন যে গৌরী সাওয়ান্ত নিজেই চেয়েছিলেন সুস্মিতা যেন এই চরিত্রে অভিনয় করেন।
অভিনয় থেকে আট বছর বিরতির বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে সুস্মিতা বলেন, এই বিরতিই তাঁকে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি দিয়েছে। জীবনের অভিজ্ঞতা পর্যবেক্ষণ ও তাতে অংশগ্রহণ করাটাই একজন শিল্পীর জন্য অত্যন্ত জরুরি বলে মনে করেন তিনি। আসলে নামী ব্যক্তিত্বদের অনেকেরই কাজ চাইতে দ্বিধা থাকে। সুস্মিতা যে কোনও দ্বিধা রাখেননি, সেটাই দেখার মতো। সুস্মিতা সেন ২০২০ সালে ওয়েব সিরিজ ‘আর্যা’-র মাধ্যমে ডিজিটাল মাধ্যমে নিজের অভিনয় জীবনকে পুনরায় শুরু করেন। বিরতির সময়ে অবশ্য একটা বাংলা ছবি করেছিলেন।
