আপনি কি জানেন অ্যাপেল সিডার ভিনিগার ইমিউনিটি বাড়ায়?
এর গুনাগুণ শুনলে আপনিও বুঝবেন অ্যাপেল সিডার ভিনিগার করোনাকালে কেন বেশি করে খাওয়া উচিৎ।
ACV হল অ্যাপেল সিডার ভিনিগার। ফরাসিতে ভিনিগার শব্দের অর্থ ‘সাওয়ার ওয়াইন’। সাধারণত ভিনিগার বলতে টক ওয়াইনকেই বোঝায়। আপেল সিডার ভিনিগারের ক্ষেত্রে আপেলের রসে ইস্ট ও ব্যাকটেরিয়া মিশিয়ে তাকে প্রস্তুত করা হয়। আপনি কি জানেন এই অ্যাপেল সিডার ভিনিগার আপনার শরীরে ইমিউনিটি বুস্ট হিসেবে কাজ করতে পারে? তাই চিকিৎসকেরা এই ইমিউনিটি ড্রিঙ্ককে সবসময়ই ডায়েটে রাখতে বলেন। এর গুনাগুণ শুনলে আপনিও বুঝবেন অ্যাপেল সিডার ভিনিগার করোনাকালে কেন বেশি করে খাওয়া উচিৎ।
অ্যাপেল সিডার ভিনিগারের উপকারিতা কী কী?
১) রোজ ডায়েটে অ্যাপেল সিডার থাকলে আপনি ঠাণ্ডা লাগা থেকে মুক্তি পাবেন। শরীরে ইমিউনিটি বাড়বে বেশ। যদি ওয়েদার চেঞ্জে ঠাণ্ডা লাগেও, তা আপনার শরীরে বেশি প্রভাব ফেলবে না। ২) গলা খুসখুস, শুকনো কাশি বা গলায় কফ জড়িয়ে থাকা থেকে মুক্তি পাবেন আপনি। ৩) অ্যাপেল সিডার ভিনিগার রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। ৪) ওজন কমাতে হলে রোজ সকালে আপনার প্রোটিন ড্রিঙ্কের সঙ্গে দু-চামচ অ্যাপেল সিডার ভিনিগার মিশিয়ে খান। ৫) ত্বক এবং চুলের রুক্ষতা কমাতে পান করুন এই পানীয়
কী কী পদ্ধতিতে বানাবেন অ্যাপেল সিডার ভিনিগার?
পদ্ধতি: ১ ১) পাঁচ কোয়া রসুন ২) ১ চা-চামচ আদা বাটা ৩) ১ টা শুকনো লঙ্কা ৪) ১ চামচ পেঁয়াজ বাটা ৫) আধ চামচ কালো মরিচ ৬) একটা গোটা কমলালেবুর রস ৭) একটা পাতিলেবুর রস ৮) সঙ্গে আপেল থেকে নিঃসৃত রস সব মিলিয়ে বেশ খানিকক্ষণ ভিজিয়ে রেখে খান সেই পাচন। স্বাদে এবং স্বাস্থ্যে বেশ উপকারী পানীয় এটি।
আরও পড়ুন : বাড়িতে কীভাবে তৈরি করবেন পাঁউরুটির পোলাও এবং মিষ্টি?
পদ্ধতি: ২ ১) ১টা গোটা লেবুর রস ২) ১টা ফ্রেস আদার রস ৩) ১ টেবিল চামচ আপেলের রস ৪) এক চিমটি সাদা মরিচ আদার রস, লেবুর রস এবং অ্যাপেল সিডার ভিনিগার মিশিয়ে নিন। তার সঙ্গে মরিচ মিশিয়ে খান রোজ সকালে।
পদ্ধতি: ৩ ১) হাফ বিটের রস ২) ছোট গাজরের রস ৩) ১ চামচ অ্যাপেল সিডার ভিনিগার ৪) এক চিমটি হলুদ মিশিয়ে নিন ভাল করে মিক্স করে নিন জুসখানা। খাওয়ার আগে হলুদ মিশিয়ে নিন পানীয়তে।