AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

আপনি কি সবকিছু নিয়ে ভীষণ খুঁতখুঁতে? ওসিডির শিকার হতে পারেন

Obsessive Compulsive Disorder: ওসিডির পুরো নাম অবসেসিভ কমপালসিভ ডিসঅর্ডার। এর আবার দু'টো ভাগ রয়েছে, অবসেশন ও কমপালসন। পারিাপার্শ্বিক কোনও বিষয় দেখে দুশিন্তা করা, এটা হল অবসেশন। আর সেই দুশিন্তার বশবর্তী হয়ে এক কাজ বার-বার করাটা হল কমপালসন।

আপনি কি সবকিছু নিয়ে ভীষণ খুঁতখুঁতে? ওসিডির শিকার হতে পারেন
অবসেসিভ কমপালসিভ ডিসঅর্ডার
| Updated on: Feb 17, 2024 | 1:57 PM
Share

বিছানার চাদরটা কেন টান-টান নেই, জলের বোতলগুলো কেন ছড়িয়ে ছিটিয়ে, বাথরুমটা কেন অপরিষ্কার, এসব নিয়ে সারাদিন মাথাব্যথার শেষ থাকে না অনেকের। আমার-আপনার আশেপাশে এমন অনেক মানুষ আমরা দেখতে পাই। অনেকসময় তাঁদের খুঁতখুঁতে বলে দাগিয়ে দিলেও এই ব্যাপারটা এতটা লঘু নয়। এটি একটি শারীরিক সমস্যা। যার পোশাকি নাম OCD বা Obsessive Compulsive Disorder। এই সমস্যার শিকার অনেকেই। শরীরের খেয়াল রাখলেও মনের দেখভাল ক’জন করে বলুন তো? আসলে এটি মনের একটি অসুখ, যাকে আমরা খুব একটা গুরুত্ব দিই না। আর তার ফলে ধীরে-ধীরে এই সমস্যা বেড়ে চরম পর্যায়ে পৌঁছয়। জেনে নিন কী এই ওসিডি? এর থেকে বাঁচার উপায়ই বা কী?

ওসিডি কাকে বলে? ওসিডির পুরো নাম অবসেসিভ কমপালসিভ ডিসঅর্ডার। এর আবার দু’টো ভাগ রয়েছে, অবসেশন ও কমপালসন। পারিাপার্শ্বিক কোনও বিষয় দেখে দুশিন্তা করা, এটা হল অবসেশন। আর সেই দুশিন্তার বশবর্তী হয়ে এক কাজ বার-বার করাটা হল কমপালসন।

ওসিডির কারণ কী? এখনও পর্যন্ত ওসিডির সঠিক কারণ চিহ্নিত করতে পারেননি বিশেষজ্ঞরা। শারীরিক ও পারিপার্শ্বিক কোনও ঘটনার প্রভাবে এই সমস্যা দেখা দিতে পারে বলে জানা গিয়েছে।

এই সমস্যার সমাধান কী?

সবার আগে মনোবিদের সঙ্গে পরামর্শ করতে হবে। এর কিছু নির্দিষ্ট চিকিৎসা রয়েছে। এর পাশাপাশি নিজেকেও ভাবনাচিন্তায় বদল আনতে হবে। ওসিডি থাকলে আপনি সারাদিন কী কাজ করছেন তার একটা তালিকা তৈরি করুন। এ বার দিনের শেষে দেখুন কতটা বাড়তি কাজ করছেন, এবং সেখান থেকে শিক্ষা নিয়ে নিজেকে বদলানোর চেষ্টা করুন। নিজে না চাইলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সহজ হবে না। তাই নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করাটা সবার আগে প্রয়োজন।

Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্যের জন্য, কোনও ওষুধ বা চিকিৎসা সংক্রান্ত নয়। বিস্তারিত তথ্যের জন্য আপনার চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন।