মুনমুনকে ফোন করে কী বলেছিলেন প্রসেনজিতের মা? জানুন সেই ঘটনা
সম্প্রতি পরমব্রত চট্টোপাধ্যায় আর পিয়া চক্রবর্তীর ছেলের অন্নপ্রাশনে উপস্থিত ছিলেন সুপারস্টার প্রসেনজিত্ চট্টোপাধ্যায়। সেখানে মুনমুন সেন আর রাইমা সেনের সঙ্গে দেখা হয় নায়কের। প্রসেনজিত্ বললেন, মা আর মেয়ে দুই প্রজন্মই তাঁর নায়িকা হিসাবে কাজ করেছেন। রাইমাকে আবার তিনি বালি বলে ডাকেন। যেহেতু ঋতুপর্ণ ঘোষের পরিচালনায় 'চোখের বালি' ছবিতে প্রসেনজিতের নায়িকা ছিলেন রাইমা।

সম্প্রতি পরমব্রত চট্টোপাধ্যায় আর পিয়া চক্রবর্তীর ছেলের অন্নপ্রাশনে উপস্থিত ছিলেন সুপারস্টার প্রসেনজিত্ চট্টোপাধ্যায়। সেখানে মুনমুন সেন আর রাইমা সেনের সঙ্গে দেখা হয় নায়কের। প্রসেনজিত্ বললেন, মা আর মেয়ে দুই প্রজন্মই তাঁর নায়িকা হিসাবে কাজ করেছেন। রাইমাকে আবার তিনি বালি বলে ডাকেন। যেহেতু ঋতুপর্ণ ঘোষের পরিচালনায় ‘চোখের বালি’ ছবিতে প্রসেনজিতের নায়িকা ছিলেন রাইমা।
এই কথোপকথনের ফাঁকের প্রসেনজিত্ একটা মনে রাখার মতো ঘটনা সামনে আনলেন। সেই সময়ে নায়কের বয়স কম। একটা ছবির শুটিংয়ে যাওয়া সময়ে শরীরটা খারাপ হয়েছিল। এই নিয়ে চিন্তায় পড়েছিলেন নায়কের মা। কিন্তু তখন এমন অবস্থা ছিল না যে প্রযোজনা সংস্থা তাঁকে শুটিংয়ে নিয়ে যেতে পারবে। তাই প্রসেনজিতের মা মুনমুন সেনকে ফোন করেন। মুনমুন ছিলেন সেই ছবির নায়িকা। মুনমুনকে ফোন করে তিনি বলেছিলেন, ”আমাকে ওঁরা বুম্বার সঙ্গে যেতে দেবে না। তাই ওর দিকে খেয়াল রাখার অনুরোধ রইল।” মুনমুন সেই কথা শুনে এতটাই খেয়াল রেখেছিলেন নায়কের যে সেই কথা আজও ভোলেননি নায়ক।
প্রসেনজিত্ বললেন, ”আমার শরীর যাতে ঠিক হয়ে যায়, তার জন্য গরম দুধ পাঠানো, বারবার খোঁজ নেওয়া কিছু বাকি রাখেননি উনি। এতটা যত্ন করেছিলেন, যে সেই শুটিংয়ের কথা এত বছর পরেও, আজকে মনে রয়েছে।” এই কথা বলার পর মুনমুনকে আলিঙ্গন করেন প্রসেনজিত্। বাকি সকলের মতোই রাইমাও মুগ্ধ হলেন এই গল্প শুনে। মুনমুনের চেয়ে বেশি ছবি নায়ক রাইমার সঙ্গে করেছেন, সেটাও খোলসা করলেন।
