leg cramps: গরমের দিনে লেগ ক্র্যাম্পসে ভোগেন? এই ঘরোয়া টোটকা প্রয়োগ করে দেখতে পারেন…

Leg Problem: গকম কালে শরীর তুলনায় কেলান্ত থাকে। খরীরের জন্য পর্যাপ্ত ঘুম হয় না। আর এভাব রিন্কু সরাসরি দিয়ে ফোলে তা

leg cramps: গরমের দিনে লেগ ক্র্যাম্পসে ভোগেন? এই ঘরোয়া টোটকা প্রয়োগ করে দেখতে পারেন...
গরমে প্রায়ই শিরায় কিন্তু চপ পড়ে
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Apr 01, 2022 | 7:38 AM

গ্রীষ্মে অনেকেরই পায়ের পাতায় ক্র্যাম্প হয়। এবং এই ঘটনা কিন্তু খুবই সাধারণ। মূলত ডিহাইড্রেশন বা পেশির অতিরিক্ত পরিশ্রমের কারণে হয়ে থাকে। তবে পেশির এই রকম টান কিন্তু নিজের থেকেই সেরে যায়। যদি তা ঘন ঘন হতে থাকে তখনই চিন্তার। এবং সেইমতো তখন ডাক্তার দেখিয়ে চিকিৎসাও শুরু করতে হবে। কারণ অনেকক্ষেত্রে এর নেপথ্যে কিন্তু অন্য কোনও কারণও থাকতে পারে। অনেক সময় ঘুমের ঘোরে পেশিতে টান ধরে। কিংবা ওয়ার্কআউট করতে গিয়েও এই সমস্যা হতে পারে। বা কোনও আঘাত জনিত কারণে কাফ মাসেলে অতিরিক্ত ব্যথা হতে পারে। আর এই অতিরিক্ত ব্যায়াম, ঘাম, পুষ্টির অভাব বা অধিক তাপমাত্রার কারণেই কিন্তু এই সব সমস্যা আসে।

সম্প্রতি পুষ্টিবিদ অবন্তী দেশপাণ্ডে তাঁর ইন্সটাগ্রামে একটি পোস্ট করেছিলেন। আর সেখানেই তিনি বলেন, গরমকালে পায়ের খিঁচুনি খুবই সাধারণ ব্যাপার। যদিও এর পিছনে মূলত দায়ী কিন্তু আমাদের জীবনযাত্রা, খাদ্যাভ্যাস। গরমেও অনেকে পর্যাপ্ত পরিমাণে জল খান না। আর গরমে জল কম খেলেই কিন্তু শরীরে একাধিক সমস্যা দেখা যায়। শরীর পর্যাপ্ত পরিমাণে জল না পেলেই কিন্তু তখন সেখান থেকে পেশিতে টান ধরে। পেশির এই ক্র্যাম্প আপনাআপনিই সেরে যায়। কিন্তু যদি প্রায়শই এই ঝামেলায় পড়তে হয় তাহলে কিন্তু চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে দেরি করবেন না।

এই পায়ে ক্র্যাম্প ধরার বেস কিছু ঘরোয়া প্রতিকারও কিন্তু রয়েছে-

*পায়ে ক্র্যাম্প ধরেছে বুঝতে পারলেই কিন্তু পেশি শিথিল করুন। সেই সঙ্গে পা লম্বা করে টানটান করে বসুন। হাত দিয়ে ম্যাসাজ করতেও কিন্তু ভুলবেন না।

*যে অংশে ব্যথা হচ্ছে সেখানে হটব্যাগ ব্যবহার করতে পারেন।

*রাতে ঘুমের সময় যদি শিরায় টান ধরে তাহলে তখন পায়ের উপর ভারী কিছু বসিয়ে রাখুন। গোড়ালি মেঝেতে ছড়িয়ে বসুন। এই সময় কিছুটা ওয়েট এক্সসারসাইজ করলে কিন্তু খুবই ভাল।

*এসব ছা়ড়াও এই পায়ের ক্র্যাম্পের জন্য বানিয়ে নিতে পারেন এই দুই পানীয়। এতে যেমন ওজন ঝরবে তেমনই কিন্তু পেশির ব্যথাও কমবে।

*গরমকালে লেবুর জল খুবই ভাল। তবে লেবুর জলের সঙ্গে পিংক সল্ট মিশিয়ে খান। এই পিংক সল্টের মধ্যে রয়েছে পটাশিয়াম, সালফার, ম্যাগনেশিয়াম, সোডিয়াম। যা শরীরে ইলেকট্রোলাইট তৈরিতে সাহায্য করে।

রোজ দুপুরে একগ্লাস করে ডাবের জল খেতে পারলেও কিন্তু খুব ভাল। ডাবের জলের মধ্যে থাকে প্রচুর পরিমাণ পুষ্টি। এছাড়াও থাকে পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম। যা প্রাকৃতিক ইলেকট্রোলাইটের কাজ করে।