AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

অ্যাসিডিটি, গলা-বুক জ্বালা করছে? দ্রুত খেয়ে দেখতে পারেন এই জিনিস…

Health Care Tips: বুকে ব্যাথা হয়, এমনকি কাঁসি এবং বমি বমি ভাব কিংবা বমি হওয়াটাও অস্বাভাবিক নয়। আবার মনে হয়, গলায় কী যেন আটকে রয়েছে। এমন সমস্যা যদি আপনার ক্ষেত্রেও থাকে, তা হলে এই পরামর্শগুলি মেনে দেখতে পারেন।

অ্যাসিডিটি, গলা-বুক জ্বালা করছে? দ্রুত খেয়ে দেখতে পারেন এই জিনিস...
Image Credit source: CANVA
Follow Us:
| Updated on: Jun 20, 2025 | 11:43 PM

গ্যাস-অম্বলের সমস্যা খুবই কমন। অনেকেরই থাকে। তার অন্যতম কারণ হতে পারে দৈনন্দিন জীবন যাপন। রুটিন মেনে সকলেই চলতে পারেন না। পেশাগত কারণে অনেকের ক্ষেত্রে তা সম্ভবও নয়। সময় বাঁচাতে জাঙ্কফুড খাওয়া, অনিয়মিত খাওয়ার সময়, এমন নানা কারণ থাকতে পারে। অনেকের ক্ষেত্রেই সমস্যা হয়, রাতে খাবারের পরই গলা বুক জ্বালা করে। মুখে কেমন একটা টক টক ভাব লাগে। বুকে ব্যাথা হয়, এমনকি কাঁসি এবং বমি বমি ভাব কিংবা বমি হওয়াটাও অস্বাভাবিক নয়। আবার মনে হয়, গলায় কী যেন আটকে রয়েছে। এমন সমস্যা যদি আপনার ক্ষেত্রেও থাকে, তা হলে এই পরামর্শগুলি মেনে দেখতে পারেন।

ওটস এবং কলা- এর মধ্যে ফাইবারের পরিমাণ বেশি থাকে। যা অ্যাসিডিটি থেকে মুক্তি দিতে পারে দ্রুতই। পেট দীর্ঘ সময় ভরা রাখে। ব্রেকফাস্টে ওটস এবং কলা খেলে অ্যাসিডিটি এবং গলা-বুক জ্বালা করার পরিস্থিতি থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে।

আদা এবং য়োগার্ট-আদা প্রাকৃতিক ভাবেই প্রদাহ-বিরোধী। পেটের সুস্থতার জন্য খুবই উপকারী। এর ফলেও গ্যাস এবং গলা বুক জ্বালা হওয়া আটকানো যায়। আদা চা কিংবা সুপের মধ্যে আদা খাওয়া যেমন উপকারী, তেমনই আদা দিয়ে য়োগার্ট (দইয়ের মতো) খেলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন।

সবুজ শাকসব্জি- ডায়েটে অবশ্যই শাকসব্জি বাড়াতে হবে। শাক, ব্রোকোলি, শশা, বিনস এ সমস্ত ডায়েটে যোগ করতে পারেন। অ্যাসিডের দিক থেকে একেবারেই ক্ষতি করে না। পেট ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে। তবে সব্জি ভাজার চেয়ে, সেদ্ধ করে খাওয়ায় উপকার বেশি।

আরও একটা ঘরোয়া উপায় রয়েছে। অ্যালোভেরা অর্থাৎ ঘৃতকুমারীর রস কিংবা হার্বাল টি। অনেকের বাড়িতেই ঘৃতকুমারী গাছ থাকে। খাবার খাওয়ার আগে এর রস খেলে উপকার পেতে পারেন।

বিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ: এই প্রতিবেদনের উদ্দেশ্য শুধুমাত্র তথ্য জানানো। কোনও রকম সমস্যা কিংবা দ্বিধা থাকলে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।