AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Loss of Appetite: সামনে পছন্দের খাবার থাকলেও খেতে ইচ্ছে যায় না, হঠাৎ করে খিদে কমে যাওয়ার কারণ কী?

Health Issues: অনেক সময় চোখের সামনে প্রিয় খাবার থাকলেও খেতে ইচ্ছে যায় না। পছন্দের খাবার খাওয়ার ইচ্ছে থাকে না অনেক সময়। খিদে পেলেও পছন্দের খাবার খাওয়ার ইচ্ছে হয় না। কিন্তু অনেকের খিদে ধীরে ধীরে কমে যায়। একেবারেই খিদে পায় না।

Loss of Appetite: সামনে পছন্দের খাবার থাকলেও খেতে ইচ্ছে যায় না, হঠাৎ করে খিদে কমে যাওয়ার কারণ কী?
| Updated on: Jul 19, 2024 | 3:15 PM
Share

লোভনীয় খাবারে রিলস দেখলেই খিদে পেয়ে যায়। কিন্তু অনেক সময় চোখের সামনে প্রিয় খাবার থাকলেও খেতে ইচ্ছে যায় না। পছন্দের খাবার খাওয়ার ইচ্ছে থাকে না অনেক সময়। খিদে পেলেও পছন্দের খাবার খাওয়ার ইচ্ছে হয় না। কিন্তু অনেকের খিদে ধীরে ধীরে কমে যায়। একেবারেই খিদে পায় না। এটা কিন্তু কোনও শারীরিক সমস্যার লক্ষণ হতে পারে। মানসিক রোগ বা শারীরিক সমস্যা, যে কোনও কারণে আপনার খিদে কমে যেতে পারে। তবে, সময় মতো রোগ নির্ণয় করা যাবে এবং সুস্থ হয়ে উঠতে পারেন।

যে ৫ কারণে খিদে কমে যায়-

১) হঠাৎ খিদে কমে যাওয়ার পিছনে গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যা দায়ী হতে পারে। অন্ত্রে প্রদাহজনিত রোগ, গ্যাস্ট্রাইটিস ও পেপটিক আলসারের মতো রোগ হলে খিদে কমে যেতে পারে। পাশাপাশি হজমজনিত সমস্যা দেখা দেয়।

২) থাইরয়েডের সমস্যায় ভুগলে খিদে কমে যায়। হাইপোথাইরয়েডিজমের অর্থাৎ পর্যাপ্ত পরিমাণ থাইরয়েড হরমোন উৎপন্ন না হওয়ার জেরে খিদে কমে যায়। থাইরয়েড বিপাক নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, যে কারণে থাইরয়েডে ভারসাম্যহীনতা হজম স্বাস্থ্যের জন্য জড়িত।

৩) মানসিক চাপে ভুগলে খিদে কমে যায়। উদ্বেগ ও অবসাদে ভুগলে খাবার খাওয়ার ইচ্ছেটাই চলে যায়।

৪) যক্ষ্মা, এইচআইভি ভাইরাসের সংক্রমণ বা এইডসের জন্য খিদে কমে যায়। এই ধরনের রোগ দেহের ইমিউনিটি কমিয়ে দেয়।

৫) পেট বা অগ্ন্যাশয়ের ক্যানসারে আক্রান্ত হলে খিদে কমে যায়। তাই হঠাৎ কমে খাবার খাওয়ার ইচ্ছে কমে গেলে কিংবা খিদে কমে গেলে অবশ্যই চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।

খিদে বাড়াবেন যে উপায়ে-

মানসিক চাপে ভুগলে অনেক সময় খিদে কমে যায়। যে কারণেই খিদে কমুক না কেন, সুস্থ থাকার জন্য সুষম আহার জরুরি। তাই খাদ্যতালিকায় ভিটামিন সি, ই, বিটা-ক্যারোটিন, সেলেনিয়াম ও পলিফেনলের মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্টকে ডায়েটে রাখুন। এগুলো দেহে বিপাকীয় হার বাড়াতে সাহায্য করে। ভিটামিন বি কমপ্লেক্স খিদে বাড়াতে সাহায্য করে। প্রতিদিন যোগব্যায়াম থাকুন। শারীরিকভাবে সক্রিয় থাকলে খিদে বাড়ে। পাশাপাশি শরীরকে হাইড্রেট রাখুন।