AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

প্রত্যেক দিন দেওয়া হবে এক কোটি ভ্যাকসিন, আশার কথা শোনালেন আইসিএমআর প্রধান

কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রকাশ জাভড়েকর (Prakash Javrekar) আগেই জানিয়েছেন, চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে দেশের সব নাগরিককে টিকা (COVID vaccine) দেওয়া সম্ভব হবে।

প্রত্যেক দিন দেওয়া হবে এক কোটি ভ্যাকসিন, আশার কথা শোনালেন আইসিএমআর প্রধান
প্রতীকী চিত্র।
| Updated on: Jun 01, 2021 | 7:02 PM
Share

নয়া দিল্লি: ভ্যাকসিন (COVID Vaccine) পেলে নির্মূল হবে করোনা, এমনটাই আশা করেছিলেন দেশের মানুষ। কিন্তু বাস্তবে দেখা গেল সেই ভ্যাকসিন নিয়ে টানাপোড়েন। দেশ জুড়ে ভ্যাকসিনের অভাব নিয়ে সরব হয়েছেন বিরোধীরা। প্রশ্ন উঠেছে বিদেশে ভ্যাকসিন রফতানি নিয়েও। কিন্তু এরই মধ্যে আশার কথা শোনাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। আইসিএমআর (ICMR) প্রধান ড. বলরাম ভার্গব বললেন, জুলাইয়ের মাঝামাঝি কিংবা অগস্টের প্রথম দিকে প্রত্যেক দিন এক কোটি ভ্যাকসিন দেওয়া হবে। এর আগে এই একই দাবি করেছিলেন এইমস প্রধান ড. রণদীপ গুলেরিয়া।

ভ্যাকসিন পেতে ধৈর্য ধরার কথা বলেছেন ড. ভার্গব। তিনি জানিয়েছেন, ভারতের ভ্যাকসিন উৎপাদনকারী সংস্থাগুলি তাদের উ্ৎপাদন বাড়িয়ে দিয়েছে, নতুন সংস্থাও ভ্যাকসিন তৈরির পথে এগিয়েছে যাতে ভবিষ্যতে ভ্যাকসিনের অভাব না হয়। এছাড়া টেস্টের পরিমাণ বাড়িয়ে ও কড়া নিয়ম-বিধি চালু করে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়েছে বলে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘এই ধরনের পদক্ষেপ কখনই স্থায়ী সমাধান দিতে পারে না।’

দেশ জুড়ে টিকাকরন প্রক্রিয়া নিয়ে যখন প্রশ্ন উঠছে, তখন বিশিষ্ট এই চিকিৎসকের দাবি, ‘ভ্যাকসিনের কোনও অভাব নেই। এক মাসের মধ্যে টিকাকরণ সম্পূর্ণ করতে চাইলে, তা সম্ভব নয়। আমাদের দেশের জনসংখ্যা আমেরিকার চার গুণ। তাই একটু ধৈর্য্য ধরতেই হবে।’ জুলাই-অগস্টের মধ্যে দেশে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভ্যাকসিন থাকবে বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।

আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ৭ বছর মোদীর, এল নমো অ্যাপ-ওয়েবসাইট

এরই মধ্যে, কয়েকদিন আগে কেন্দ্রীয় মন্ত্রূ প্রকাশ জাভড়েকর জানিয়েছেন ডিসেম্বরের মধ্যে দেশের সবাইকে ভ্যাকসিন দেওয়া সম্ভব। কারণ ডিসেম্বরের মধ্যে ২১৬ কোটি ভ্যাকসিন তৈরি হয়ে যাবে। টিকা সঙ্কট মেটাতে বিদেশি নির্মাতাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে টিকাকরণ আরও দ্রুত করার পক্ষে সওয়াল করেছেন এইমসন প্রধান ড. রণদীপ গুলেরিয়া।