AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

জেপিসিতে আবার তুলকালাম কাণ্ড, সাসপেন্ড কল্যাণ সহ ১০ বিরোধী সাংসদ

Waqf Bill: ওয়াকফ বিল সংক্রান্ত আলোচনায় তুমুল বিশৃঙ্খলা। সাসপেন্ড করা হল তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়কে। জানা গিয়েছে, কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় সহ ১০ জন বিরোধী সাংসদকে সাসপেন্ড করা হয়েছে।

জেপিসিতে আবার তুলকালাম কাণ্ড, সাসপেন্ড কল্যাণ সহ ১০ বিরোধী সাংসদ
সাসপেন্ড কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় সহ ১০ সাংসদ।Image Credit: TV9 বাংলা
| Edited By: | Updated on: Jan 24, 2025 | 1:31 PM
Share

নয়া দিল্লি: যৌথ সংসদীয় কমিটির বৈঠকে ফের বিশৃঙ্খলা। ওয়াকফ বিল সংক্রান্ত আলোচনায় তুমুল বিশৃঙ্খলা। সাসপেন্ড করা হল তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়কে। জানা গিয়েছে, কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় সহ ১০ জন বিরোধী সাংসদকে সাসপেন্ড করা হয়েছে।

জানা গিয়েছে, জেপিসির বৈঠক ও জেপিসির কাজ নিয়ে আপত্তি তোলা হয়। বিরোধিতা থেকে বাদানুবাদ শুরু হয়। এরপরই কল্যাণ সহ ১০ জন বিরোধী সাংসদকে সাসপেন্ড করা হয়। পরিস্থিতি এতটাই উত্তপ্ত হয়ে গিয়েছিল যে মার্শাল ডাকা হয়।

বিরোধী সাংসদদের অভিযোগ, সংসদীয় কমিটির বৈঠকে কোনও রীতি মানা হচ্ছে না। সরকার আগে থেকেই তাদের অবস্থান ঠিক করে আসছে। সেই অনুযায়ীই সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে। লোক দেখানো বৈঠক করা হচ্ছে। নিজেদের মতামতকেই চূড়ান্ত রিপোর্ট হিসাবে দেখানো হচ্ছে। বিরোধীদের নিজের বক্তব্য পেশ করার সুযোগটুকুও দেওয়া হচ্ছে না।

সাসপেন্ড হওয়ার পরই কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে বলেন, “রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে কাজ হচ্ছে। জমিদারী চলছে। চেয়ারম্যান কোনও কথাই শোনেন না। বিরোধীদের কোনও সম্মানও দেওয়া হয় না। আমাদের বাড়ির কাজের লোক বলে মনে করে।”

প্রসঙ্গত, গত অধিবেশনেই জানানো হয়েছিল যে আসন্ন বাজেট অধিবেশনের মধ্যে ওয়াকফ সংশোধনী বিল নিয়ে জেপিসির রিপোর্ট জমা দিতে হবে। আজকে নতুন করে জেপিসি বৈঠকে বিশৃঙ্খলা ও অশান্তির পর ফের অনিশ্চয়তা তৈরি হল।

এ প্রসঙ্গে বিজেপি নেতা জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় বলেন, “কোন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়, যিনি গতবার সংসদীয় বৈঠকে কাচের বোতল ভেঙেছিলেন? যার বোতল ভাঙার অভ্যাস রয়েছে, তিনি কী ভাষা চেয়ারম্যানের সঙ্গে প্রয়োগ করতে পারেন বুঝুন। চেয়ারম্যান সংসদীয় নিয়ম মেনেই কাজ করছেন। বিরোধীদের যা কিছু বলার, শিষ্ঠাচার মেনে বলতে পারতেন। স্টেকহোল্ডারদের কথা শোনার জন্য কমিটির মেয়াদও বাড়ানো হয়েছে। উনি দুধেল গাইদের দেখছেন। আমরা সনাতনী হিন্দুরাও দেখছি।”