Poster Controversy: মোদীর জনপ্রিয়তার পোস্টার নিয়ে কংগ্রেসের খোঁচা, ‘ভুয়ো খবর’ রটানোর অভিযোগ বিজেপির
G-20 Summit: পাল্টা জবাবে বিজেপির তরফে বলা হয়, এটা ভুয়ো খবর। বিজেপি নেতা বিজয় গয়াল টুইট করে বলেন, "এটা ভুয়ো খবর। এমন কোনও পোস্টার লাগানো হয়নি।"

নয়া দিল্লি: জি-২০ সম্মেলনের আগেই পোস্টা বিতর্ক। কংগ্রেসর দাবি, জি-২০ সম্মেলনে রাষ্ট্রনেতাদের স্বাগত জানাতে যে পোস্টার লাগানো হয়েছে দিল্লিজুড়ে, সেখানে বড় বড় করে লেখা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বিশ্বের সবথেকে জনপ্রিয় নেতা। এই পোস্টার লাগিয়ে রাষ্ট্রনেতাদের অপমান করা হচ্ছে। পাল্টা জবাব দেওয়া হয় বিজেপির তরফেও। শাসক দলের তরফে জানানো হয়, এটা পুরনো পোস্টার। কংগ্রেস ভুয়ো খবর ছড়াচ্ছে। এই নিয়েই তরজা তুঙ্গে ওঠে।
কংগ্রেস নেতা পবন খেরা টুইটারে একটি পোস্টারের ছবি পোস্ট করে। বৃহস্পতিবার দিল্লির বিজেপি নেতা বিজয় গয়ালের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন যে দিল্লি জুড়ে জি-২০ সম্মেলনের পোস্টারে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বিশ্বের জনপ্রিয় নেতা বলে দাবি করা হয়েছে। পবন খেরা প্রশ্ন করেন, “এইভাবে কি আমরা অতিথিদের স্বাগত জানাচ্ছি?”
পাল্টা জবাবে বিজেপির তরফে বলা হয়, এটা ভুয়ো খবর। বিজেপি নেতা বিজয় গয়াল টুইট করে বলেন, “এটা ভুয়ো খবর। এমন কোনও পোস্টার লাগানো হয়নি। যখন ভারত বৈশ্বিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করছে, সেই সময় কংগ্রেসের এইধরনের রাজনীতি থেকে বিরত থাকা উচিত।”
This is fake news. No such hoarding has been put. Congress should desist from such petty politics at a time when India is hosting the world. https://t.co/okbWbz9eQY
— Vijay Goel (@VijayGoelBJP) September 7, 2023
বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্যও জানান, এই হোর্ডিংটি নতুন নয়। কংগ্রেস পুরনো ছবি ব্যবহার করে মোদী সরকারকে আক্রণ করতে চাইছে। কংগ্রেসের সমালোচনাকে তিনি লজ্জাজনক বলেন।
যদিও পবন খেরা ও অমিত মালব্য-উভয়ই তাদের টুইট ডিলিট করে দিয়েছেন।
প্রসঙ্গত, চলতি বছরের শুরুতেই মর্নিং কনসাল্ট নামক একটি মার্কিন সংস্থার প্রকাশিত রিপোর্টে জানানো হয়, বিশ্বের সবথেকে জনপ্রিয় নেতা নরেন্দ্র মোদী। তাঁর অ্যাপ্রুভাল রেটিং ৭৮ শতাংশ। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন মেক্সিকান প্রেসিডেন্ট অ্যান্ড্রেস ম্যানুয়েল লোপেজ, তৃতীয় স্থানে ছিলেন সুইস প্রেসিডেন্ট আলিয়ান বেরসেট। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর অ্যাপ্রুভাল রেট ছিল ৪০ শতাংশ।
