AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Video: ঘুষ নিতে গিয়ে ধরা পড়ল পুলিশ অফিসার, প্রমাণ লোপাটে কী করল জানেন?

Haryana Bribery Case: মহিষ চুরির মামলায় ঘুষ নিচ্ছিলেন এক পুলিশকর্মী। তাঁকে হাতে নাতে ধরে ফেললেন ভিজিল্যান্স বিভাগের কর্তারা। ধরা পড়ে যেতেই তাঁর অপরাধের প্রমাণ লোপাট করার জন্য এক অদ্ভুত পথ নিল ওই ঘুষখোর পুলিশকর্মী।

Video: ঘুষ নিতে গিয়ে ধরা পড়ল পুলিশ অফিসার, প্রমাণ লোপাটে কী করল জানেন?
ঘুষ নিতে গিয়ে হাতে নাতে ধরা পড়ল হরিয়ানা পুলিশের সাবইন্সপেক্টর
| Edited By: | Updated on: Dec 13, 2022 | 10:41 PM
Share

নয়া দিল্লি: মহিষ চুরির মামলায় ঘুষ নিচ্ছিলেন এক পুলিশকর্মী। তাঁকে হাতে নাতে ধরে ফেললেন ভিজিল্যান্স বিভাগের কর্তারা। ধরা পড়ে যেতেই তাঁর অপরাধের প্রমাণ লোপাট করার জন্য এক অদ্ভুত পথ নিল ওই ঘুষখোর পুলিশকর্মী। ঘুষের টাকা গিলে ফেলার চেষ্টা করল সে। এই নিয়ে ভিজিল্যান্স বিভাগের কর্তা এবং ওই দোষী পুলিশকর্মীর মধ্যে রীতিমতো ধস্তাধস্তি শুরু হয়। চাঞ্চল্যকর এই ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার (১৩ ডিসেম্বর), হরিয়ানার ফরিদাবাদে।

সূত্রের খবর, দীর্ঘদিন ধরেই হরিয়ানা পুলিশের সাব-ইন্সপেক্টর মহেন্দ্র উলার বিরুদ্ধে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। সম্প্রতি, এক মহিষ চুরির মামলাতেও অভিযোগকারীর থেকে তিনি ঘুষ চেয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছিল। ভিজিল্যান্স বিভাগের কর্তাদের মতে, মহিষ চুরির মামলায় অভিযুক্তের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে অভিযোগকারীর কাছ থেকে ঘুষ দাবি করেছিল ওই পুলিশ কর্তা। জানা গিয়েছে, শুভনাথ নামে এক ব্যক্তির মহিষ চুরি হয়েছিল। তিনি পুলিশে অভিযোগ জানানোর পর, তাঁর কাছ থেকে ১০,০০০ টাকা ঘুষ দাবি করেছিল সাব-ইন্সপেক্টর মহেন্দ্র উলা।

ইতিমধ্যেই ওই ১০,০০০ টাকার মধ্যে মহেন্দ্র উলাকে ৬,০০০ টাকা দিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু, বাকি টাকা দেওয়ার আগে শুভনাথ ওই অফিসারের বিরুদ্ধে ভিজিল্যান্স বিভাগে অভিযোগ দায়ের করেছিলেন। এদিন, তাঁর বাকি ঘুষের টাকা দেওয়ার কথা ছিল। সেই মতো ফাঁদ পেতেছিল ভিজিল্যান্স বিভাগ। শুভনাথ, মহেন্দ্র উলার হাতে ঘুষের টাকা তুলে দিতেই ভিজিল্।যান্স বিভাগের কর্তারা তাঁকে ঘিরে ফেলেন। ধরা পড়ে গিয়েছে বুঝেই ঘুষ হিসাবে গ্রহণ করা নোটগুলি গিলে ফেলার চেষ্টা করে ওই সাবইন্সপেক্টর। সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘটনার ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে।

সেই ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে, সাবইন্সপেক্টরকে মাটিতে পেড়ে ফেলেছেন ভিজিল্যান্স বিভাগের কর্তারা। সঙ্গে সঙ্গে সে নোটগুলি মুখে পুড়ে ফেলেন। সেই নোটগুলি উদ্ধার করার জন্য ভিজিল্যান্স কর্তারা ওই পুলিশ সদস্যের মুখের মধ্যে পর্যন্ত আঙ্গুল ঢুকিয়ে দেন। কিন্তু, ওই সাব-ইন্সপেক্টরের প্রতিরোধ করায়, তাদের বেশ বেগ পেতে হয়। অন্য এক ভিডিয়োতে দেখা গিয়েছে, ওই পুলিশ অফিসারকে আটক করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।