মেয়েকে ধর্ষণে ২০ বছরের কারাদণ্ড বাবার
জানা গিয়েছে, ২০১৯ সালে জানুয়ারি মাসে যখন ৪ বছরের শিশুকে ধর্ষণ করা হয়েছিল। তখন বাড়িতে ছিল না তার মা। বাপের বাড়ি গিয়েছিলেন তিনি। সেই সুযোগে রাতের বেলা নিজের মেয়েকেই ধর্ষণ করে ওই ব্যক্তি। পরের দিন বাড়ি ফিরে মেয়ের ক্ষত দেখেন মা। কিন্তু স্বামীর কাছে এর কোনও যুক্তিগ্রাহ্য জবাব পাননি। এর পর থানায় গিয়ে অভিযোগ দায়ের করেন তিনি।
নয়াদিল্লি: নিজের মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবাকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ডের নির্দেশ দিল আদালত। ২০১৯ সালের জানুয়ারি মাসে ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে নিজের চার বছরের মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছিল। ত্রিপুরার ঢালাই জেলার এই ঘটনায় ৩০ বছরের অভিযুক্ত বাবাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তার বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধি এবং পকসো আইনে মামলা দায়ের হয়। সেই ঘটনায় অভিযুক্তকে দোষী সাব্যস্ত করেছে আদালত। এবং ২০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ডের সাজা ঘোষণা করেছে আদালত।
জানা গিয়েছে, ২০১৯ সালে জানুয়ারি মাসে যখন ৪ বছরের শিশুকে ধর্ষণ করা হয়েছিল। তখন বাড়িতে ছিল না তার মা। বাপের বাড়ি গিয়েছিলেন তিনি। সেই সুযোগে রাতের বেলা নিজের মেয়েকেই ধর্ষণ করে ওই ব্যক্তি। পরের দিন বাড়ি ফিরে মেয়ের ক্ষত দেখেন মা। কিন্তু স্বামীর কাছে এর কোনও যুক্তিগ্রাহ্য জবাব পাননি। এর পর থানায় গিয়ে অভিযোগ দায়ের করেন তিনি। তাঁর অভিযোগের ভিত্তিতেই ত্রিপুরার ওই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
অন্যদিকে ১৬ বছরের এক কিশোরীকে মাসের পর মাস ধরে ধর্ষণের অভিযোগ ওঠে ২১ বছরের যুবকের বিরুদ্ধে। সে সময় ওই যুবক নেপালের বাসিন্দা। নেপালে নিয়ে গিয়ে কিশোরীকে ধর্ষণ করা হত বলে অভিযোগ। এর জেরে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে ওই কিশোরী। মেডিক্যাল পরীক্ষায় তা নিশ্চিত হয়। এর পর নৈনিতাল জেলার এক আদালত ওই যুবককে ২০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ডের নির্দেশ দিয়েছেন। সেই সঙ্গে নাবালিকাকে ৪ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশও দিয়েছেন।