Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Money Recovery: শুধু টাকা আর টাকা! বাংলোয় গড়াগড়ি খাচ্ছিল ১৫ কোটির পোড়া নোট, বিচারপতি বলছেন, “আমি কখনও দেখিইনি…”

Delhi High Court Judge: একটা-দুটো বান্ডিল নয়, আলমারি জুড়েই রাখা ছিল আনুমানিক ১৫ কোটি টাকা। এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসার পরই বিচারপতিকে এলাহাবাদ হাইকোর্টে ট্রান্সফার করে দেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি।

Money Recovery: শুধু টাকা আর টাকা! বাংলোয় গড়াগড়ি খাচ্ছিল ১৫ কোটির পোড়া নোট, বিচারপতি বলছেন, আমি কখনও দেখিইনি...
উদ্ধার হওয়া টাকা।Image Credit source: X
Follow Us:
| Updated on: Mar 23, 2025 | 7:44 AM

নয়া দিল্লি: বিচারপতির বাড়ির আলমারিতে ১৫ কোটি টাকা! অগ্নিকাণ্ডের জেরেই দিল্লি হাইকোর্টের বিচারপতির বাড়িতে থরে থরে সাজানো টাকা সামনে এসেছিল। কোথা থেকে এল এত টাকা? বিচারপতির বাড়িতেই বা রাখা কেন সেই হিসাব বহির্ভূত টাকা? এবার সুপ্রিম কোর্ট প্রকাশ্যে আনল তদন্তের রিপোর্ট।

গত সপ্তাহে, ১৪ মার্চ দিল্লি হাইকোর্টের বিচারপতি যশবন্ত ভর্মার বাড়িতে আগুন লাগে। দমকলকর্মীরা সেই আগুন নেভান। এরপর ঘরে ঢুকতেই তাদের চোখ কপালে ওঠে। আলমারি খুলতেই বেরিয়ে আসে পুড়ে ঝুরঝুরে হয়ে যাওয়া নোটের বান্ডিল।

একটা-দুটো বান্ডিল নয়, আলমারি জুড়েই রাখা ছিল আনুমানিক ১৫ কোটি টাকা। এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসার পরই বিচারপতিকে এলাহাবাদ হাইকোর্টে ট্রান্সফার করে দেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি।

শনিবার সুপ্রিম কোর্ট বিচারপতির বাড়ির তদন্তের রিপোর্টও প্রকাশ্যে আনল। দিল্লি হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি ও অভিযুক্ত বিচারপতি যশবন্ত ভর্মার চিঠি রিপোর্টের সঙ্গে পাঠানো হয়েছে। তদন্তে স্বচ্ছতা বজায় রাখতে সেই সব কিছুই সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে আপলোড করা হয়েছে।

একইসঙ্গে সামনে এসেছে বেশ কিছু ছবি ও ভিডিয়ো, যেখানে দেখা যাচ্ছে বিচারপতির বাড়িতে পোড়া টাকার বান্ডিল পড়ে আছে।

দিল্লি হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি দেবেন্দ্র কুমার উপাধ্যায় সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতিকে এই ঘটনার বিস্তারিত তদন্তের অনুরোধ জানিয়েছেন।

অন্যদিকে, বিচারপতি ভর্মার দাবি, তিনি সম্পূর্ণ নির্দোষ। তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। থরে থরে সাজানো ওই নোটের বান্ডিল তিনি দেখেনইনি। যে ঘর থেকে টাকা পাওয়া গিয়েছে, সেই ঘরে পরিচারক থেকে মালী, এমনকী সরকারি সাফাইকর্মীরাও যেতেন। যদিও দিল্লি হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতিই এই যুক্তি মানতে নারাজ।