
কবি সেই কবেই বলেছিলেন ‘আমি-যে দেখেছি প্রতিকারহীন শক্তের অপরাধে/ বিচারের বাণী নীরবে নিভৃতে কাঁদে/ আমি-যে দেখিনু তরুণ বালক উন্মাদ হয়ে ছুটে কী যন্ত্রণায় মরেছে পাথরে নিষ্ফল মাথা কুটে’। রবি ঠাকুরে কবিতার এই লাইনগুলিই বৃহস্পতির সকাল থেকে বারবার ফিরে ফিরে আসছে সোশ্য়াল মিডিয়ার দেওয়ালে। কেউ বলছেন, এর দায় পুরোপুরি সরকারে, কেউ বলছেন কিছু অসাধু চাকরিপ্রাপকের জন্য বেঘোরে ‘প্রাণ’ গেল যোগ্য প্রাপকদের। ২২ এপ্রিল ২০২৪ থেকে ৩ এপ্রিল ২০২৫। কলকাতা হাইকোর্ট থেকে সুপ্রিম কোর্ট। মাঝে কেটেছে ৩৪৬ দিন। কলকাতা হাইকোর্টের ২৫ হাজার ৭৫২ জনের চাকরি বাতিলের নির্দেশর পরই বিস্তর তোলপাড় চলেছিল রাজনৈতিক মহলে। যদিও তারপরেই আবার হয়েছিল লোকসভা ভোট। দুর্নীতি ইস্যুকে হাতিয়ার করলেও ভোটের ময়দানে খুব একটা সুবিধা করতে পারেনি বিরোধীরা। তারপর গঙ্গা দিয়ে বয়ে গিয়েছে অনেক জল। রাজনীতির আঙিনাতেও বদলেছে কত শত সমীকরণ। এবার ৩ এপ্রিল ২০২৫। কলকাতা হাইকোর্টের প্রায়...