Shankar Adhya: শঙ্করের সংস্থার অ্যাকাউন্টে ২৭০০ কোটি নগদ! গরিবের রেশন মেরে টাকা পাচার হত বিদেশে? ED-র হাতে চাঞ্চল্যকর তথ্য

সিজার মণ্ডল | Edited By: শর্মিষ্ঠা চক্রবর্তী

Jan 08, 2024 | 1:48 PM

Shankar Adhya: আঢ্য ফরেক্সের খাতায় কলমে ডিরেক্টর হচ্ছেন দু'জন। মলয় আঢ্য যিনি শঙ্করের ভাই, ও বছর আশির মা শিবানি আঢ্য।  তবে সংস্থার কর্মীদের বয়ান অনুযায়ী, এই কোম্পানি চালান শঙ্কর আঢ্যই।

Follow Us

কলকাতা:  রেশন দুর্নীতিতে গ্রেফতার তৃণমূল নেতা শঙ্কর আঢ্যর সংস্থা ‘আঢ্য ফরেক্স প্রাইভেট লিমিটেডে ‘র বিরুদ্ধে ফরেন এক্সচেঞ্জ ম্যানেজমেন্ট অ্যাক্ট অর্থাৎ ‘FEMA’ আইনে মামলা রুজু করেছে ইডি। তদন্তকারীরা জানতে পেরেছেন,  নগদে সংস্থার ব্য়াঙ্ক অ্যাকাউন্টে রয়েছে ২৭০০ কোটি টাকা। এবং সেই টাকা গত ২-৩ বছরে নগদে অ্যাকাউন্টে জমা পড়েছে।  মারকুইস স্ট্রিটে এই সংস্থার অফিসের ব্যাঙ্ক ডিটেইলস খতিয়ে দেখে তদন্তকারীরা জানাচ্ছেন,  আঢ্য ফরেক্সের অ্যাকাউন্টে যে নগদ টাকার হদিশ মিলছে,  সেটা বিদেশি মুদ্রা। মূলত ডলার এবং ইউরোতে পরিবর্তন করা হয়েছে।

আঢ্য ফরেক্সের খাতায় কলমে ডিরেক্টর হচ্ছেন দু’জন। মলয় আঢ্য যিনি শঙ্করের ভাই, ও বছর আশির মা শিবানি আঢ্য।  তবে সংস্থার কর্মীদের বয়ান অনুযায়ী, এই কোম্পানি চালান শঙ্কর আঢ্যই। ইডি আধিকারিকরা জানাচ্ছেন, এই টাকার উৎস কী, তা নিয়ে কিছু স্পষ্ট জানাতে পারেননি শঙ্কর আঢ্য।

FEMA আইন অনুযায়ী, বৈদেশিক মুদ্রা কনভার্ট করলে, পাসপোর্টের ডিটেল বা ভ্রমণকারীর ডিটেইল জমা করতে হয়। অভিযোগ, শঙ্কর আঢ্য আইনের তোয়াক্কা না করে এই সব কিছু না উল্লেখ করেই বিদেশি মুদ্রায় পরিবর্তন করেন। পারিপার্শ্বিক তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে তদন্তকারীরা মনে করছেন, এই গোটা টাকাটাই রেশন দুর্নীতির টাকা। সেই টাকায় রূপান্তরিত করা হয়েছে বৈদেশিক মুদ্রায়। তা পাচার করা হয়েছে বিদেশে।

রেশন দুর্নীতিতে শঙ্কর আঢ্যকে গ্রেফতার করার পর তাঁর স্ত্রী দাবি করেছিলেন, এক ইডি আধিকারিক নিয়ে ব্যাগ থেকে কাগজ বার করে দেখিয়েছিলেন, জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক শঙ্করের নাম করেছেন। যদিও শঙ্কর আঢ্য দাবি করেছেন, “জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের কাছ থেকে ১০০ টাকাও নিই নি। জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের সঙ্গে যদি এতই ভাল সম্পর্ক থাকত, তাহলে আমাকে পৌরসভায় টিকিট দিলেন না কেন?”

কলকাতা:  রেশন দুর্নীতিতে গ্রেফতার তৃণমূল নেতা শঙ্কর আঢ্যর সংস্থা ‘আঢ্য ফরেক্স প্রাইভেট লিমিটেডে ‘র বিরুদ্ধে ফরেন এক্সচেঞ্জ ম্যানেজমেন্ট অ্যাক্ট অর্থাৎ ‘FEMA’ আইনে মামলা রুজু করেছে ইডি। তদন্তকারীরা জানতে পেরেছেন,  নগদে সংস্থার ব্য়াঙ্ক অ্যাকাউন্টে রয়েছে ২৭০০ কোটি টাকা। এবং সেই টাকা গত ২-৩ বছরে নগদে অ্যাকাউন্টে জমা পড়েছে।  মারকুইস স্ট্রিটে এই সংস্থার অফিসের ব্যাঙ্ক ডিটেইলস খতিয়ে দেখে তদন্তকারীরা জানাচ্ছেন,  আঢ্য ফরেক্সের অ্যাকাউন্টে যে নগদ টাকার হদিশ মিলছে,  সেটা বিদেশি মুদ্রা। মূলত ডলার এবং ইউরোতে পরিবর্তন করা হয়েছে।

আঢ্য ফরেক্সের খাতায় কলমে ডিরেক্টর হচ্ছেন দু’জন। মলয় আঢ্য যিনি শঙ্করের ভাই, ও বছর আশির মা শিবানি আঢ্য।  তবে সংস্থার কর্মীদের বয়ান অনুযায়ী, এই কোম্পানি চালান শঙ্কর আঢ্যই। ইডি আধিকারিকরা জানাচ্ছেন, এই টাকার উৎস কী, তা নিয়ে কিছু স্পষ্ট জানাতে পারেননি শঙ্কর আঢ্য।

FEMA আইন অনুযায়ী, বৈদেশিক মুদ্রা কনভার্ট করলে, পাসপোর্টের ডিটেল বা ভ্রমণকারীর ডিটেইল জমা করতে হয়। অভিযোগ, শঙ্কর আঢ্য আইনের তোয়াক্কা না করে এই সব কিছু না উল্লেখ করেই বিদেশি মুদ্রায় পরিবর্তন করেন। পারিপার্শ্বিক তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে তদন্তকারীরা মনে করছেন, এই গোটা টাকাটাই রেশন দুর্নীতির টাকা। সেই টাকায় রূপান্তরিত করা হয়েছে বৈদেশিক মুদ্রায়। তা পাচার করা হয়েছে বিদেশে।

রেশন দুর্নীতিতে শঙ্কর আঢ্যকে গ্রেফতার করার পর তাঁর স্ত্রী দাবি করেছিলেন, এক ইডি আধিকারিক নিয়ে ব্যাগ থেকে কাগজ বার করে দেখিয়েছিলেন, জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক শঙ্করের নাম করেছেন। যদিও শঙ্কর আঢ্য দাবি করেছেন, “জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের কাছ থেকে ১০০ টাকাও নিই নি। জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের সঙ্গে যদি এতই ভাল সম্পর্ক থাকত, তাহলে আমাকে পৌরসভায় টিকিট দিলেন না কেন?”

Next Article