AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Bikash Ranjan Bhattacharya: পহেলগাঁও নিয়ে সর্বদলীয় বৈঠকে কী অবস্থান ছিল বামপন্থীদের? খোলসা করলেন বিকাশ

Bikash Ranjan Bhattacharya: বিকাশ বলেন, "আমি বলেছিলাম, সন্ত্রাসবাদ দমনের জন্য সরকার যা যা ইতিবাচক পদক্ষেপ করবে, আমরা সমর্থন করব। কিন্তু জঙ্গিবাদ নয়। ভারতবর্ষের মতো এত বড় একটা দেশ, যেখানে বারবার সন্ত্রাসবাদীরা হামলা চালাচ্ছে।"

Bikash Ranjan Bhattacharya: পহেলগাঁও নিয়ে সর্বদলীয় বৈঠকে কী অবস্থান ছিল বামপন্থীদের? খোলসা করলেন বিকাশ
বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্যImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: May 04, 2025 | 12:43 PM
Share

কলকাতা: কাশ্মীর ইস্যুতে কেন চুপ বামপন্থীরা? সামাজিক মাধ্যমে দেখা যাচ্ছে বামপন্থীদের কটাক্ষ করছেনে নেটিজেনরা। তারপরও কেন কিছু বলছেন না বামপন্থীরা? TV9 বাংলার এক্সক্লুসিভ সাক্ষাৎকারে সে নিয়ে বললেন সিপিএম নেতা বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য। বিকাশবাবুর কথায়, “যাঁরা অজ্ঞতার ওপর দাঁড়িয়ে বিবেচনা করেন, তাঁরা এটাও বলবেন।”

পহেলগাঁও হত্যাকাণ্ডের পর ‘অল পার্টি মিটিং’ হয়, সেখানে সিপিএমের তরফ থেকে উপস্থিত ছিলেন বিকাশরঞ্জন। তিনি কী বক্তব্য রেখেছিলেন, তাও স্পষ্ট করেন তিনি। বিকাশ বলেন, “আমি বলেছিলাম, সন্ত্রাসবাদ দমনের জন্য সরকার যা যা ইতিবাচক পদক্ষেপ করবে, আমরা সমর্থন করব। কিন্তু জঙ্গিবাদ নয়। ভারতবর্ষের মতো এত বড় একটা দেশ, যেখানে বারবার সন্ত্রাসবাদীরা হামলা চালাচ্ছে।”

তবে এ বিষয়ে কেন্দ্রের ভূমিকা নিয়ে আরেকটা প্রশ্ন তোলেন তিনি। বিকাশ বলেন, ” পুলওয়ামায় ওত বড় একটা ঘটনা ঘটল, সরকার তদন্ত করে কী তথ্য দিয়েছে? আজ পর্যন্ত কেউ জানে, পুলওয়ামায় কারা ঘটাল, কেন ঘটল? পুলওয়ামা ঘটেছিল ঠিক একটি নির্বাচনের আগে, পহেলগাঁওটা ঘটল একটা নির্বাচনের মুখে, যখন প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনী বক্তৃতা করছেন। তিনি কিন্তু অল পার্টি মিটিংয়ে নেই।”

কাশ্মীরে পর্যটকদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার সরকারের আরও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করার প্রয়োজন ছিল বলে মত বিকাশের। তাঁর কথায়, “সরকারের দায়িত্ব ছিল পর্যটকদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করা। ৩৭০ তুলে দিয়ে কাশ্মীরকে ভারতের অঙ্গীভূত করে দেওয়া হয়েছে, নোটবাতিল করে একেবারে সন্ত্রাসবাদকে শেষ করে দেওয়া হয়েছে, তাতেই তো মানুষ আশ্বস্ত হয়েছেন। সামগ্রিক দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে বিশ্লেষণ করতে হবে। আমরা ফেসবুক হোয়াটসঅ্যাপে পাকিস্তানকে উড়িয়ে দেও, এটা সভ্য সমাজে বলা যায় না।”