AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Dilip attacks Madan: ‘পার্টির উপর নিয়ন্ত্রণ নেই, পুরনোরা কোণঠাসা হচ্ছে’, মদনের ক্ষোভে দিলীপের ঘৃতাহুতি

Dilip attacks Madan: ঘটনার সূত্রপাত এসএসকেএমে এক রোগীকে ভর্তি করাকে কেন্দ্র করে। তাতেই ক্ষোভে ফেটে পড়তে দেখা গিয়েছে মদন মিত্রকে।

Dilip attacks Madan: ‘পার্টির উপর নিয়ন্ত্রণ নেই, পুরনোরা কোণঠাসা হচ্ছে', মদনের ক্ষোভে দিলীপের ঘৃতাহুতি
দিলীপ ইস্যুতে আক্রমণ মদনের
| Edited By: | Updated on: May 21, 2023 | 3:31 PM
Share

কলকাতা: এসএসকেএম-মদন মিত্র (Madan Mitra) তরজা যেন থামছেই না। ইতিমধ্যেই কামারহাটির বিধায়কের নামে ভাবনীপুর থানায় অভিযোগ দায়ের করেছে এসএসকেএম (SSKM) কর্তৃপক্ষ। এই ইস্যুতেই এবার তৃণমূলকে এক হাত নিতে দেখা গেল দিলীপ ঘোষকে (Dilip Ghosh)। রবিবার এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “সব জায়গায় দালালি চলছে। যে নেতা যেমন পারছে কাজ করিয়ে নিচ্ছে। কাজ আটকালে গণ্ডগোল। কোনও সিস্টেম নেই। সবাই নিজের মত চালাচ্ছে। পার্টির উপর কারও কন্ট্রোল নেই। নেতারা জেল যাওয়া থেকে বাঁচতে জন্য চেষ্টা কোর্টকাচারি করছে। ডামাডোল পরিস্থিতি। তার মধ্যে পুরনোরা বুঝতে পারছে কোণঠাসা হয়ে যাচ্ছি।”

পুলিশ সূত্রে খবর, মদনের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৫০৯ এবং ৫০৬ ধারায় মামলা দেওয়া হয়েছে। ঘটনার সূত্রপাত এক রোগীকে ভর্তি করাকে কেন্দ্র করে। তাতেই ক্ষোভে ফেটে পড়তে দেখা গিয়েছে মদন মিত্রকে। একের পর এক বিস্ফোরক অভিযোগ করেন এসএসকেএমের বিরুদ্ধে। রাগে ফেটে পড়েন নিজের দলের নেতাদের বিরুদ্ধে। মদন মিত্রর দাবি ছিল, শুক্রবার রাতে তাঁর সঙ্গে এই রোগী ভর্তি নিয়ে মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাসের কথা হয়। অরূপ বিশ্বাস নাকি তাঁকে আশ্বস্ত করে বলেছিলেন হাসপাতালের অ্যাস্টিস্ট্যান্ট সুপার রোগীকে দেখেছেন। কিন্তু, রোগীর পরিবারের সদস্যদের দাবি ছিল, কেউই দেখেনি।  উল্টে তাঁদের বসিয়ে রাখা হয়েছিল।  

তোপ দেগেছে বামেরাও। সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী বলেন, “এখন তো হাসপাতাল দেখেন বোধহয় অরূপ বিশ্বাস। মদন মিত্রের থেকেও বেশি এখন হাসপাতালে যুক্ত হয়ে গিয়েছেন। সকলে জানে এখন যে রোগী হাসপাতালে ভর্তি করা যায় না। রেফার রোগীও নেয় না। চেষ্টা করলেও গুরুত্বপূর্ণ রোগী আটকে যান। সব যদি রেফারেন্সে চলে তা হলে তো মদন মিত্রের থেকে যাঁরা আরও বড় নেতা, তাঁদের রেফারেন্সের জোর বেশি। মদন মিত্রের কথার তো কোনও গুরুত্বই নেই।”