Calcutta High Court: ১৫ দিনে নন্দীগ্রাম থানায় ৪৭টা FIR বিজেপি কর্মীদের বিরুদ্ধে, এবার পুলিশের বিরুদ্ধেই পাল্টা প্রশ্ন তুলে মামলা

Calcutta High Court: প্রসঙ্গত, ভোট পরবর্তী পরিস্থিতিতে রাজ্যের একাধিক প্রান্ত থেকেই হিংসার অভিযোগ উঠতে শুরু করেছে। বিজেপির আক্রান্ত নেতা কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে রাজভবনে রাজ্যপালের সঙ্গে দেখাও করতে চেয়েছিলেন রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। কিন্তু রাজভবনের বাইরে পুলিশি বাধার মুখে পড়েন তাঁরা।

Calcutta High Court: ১৫ দিনে নন্দীগ্রাম থানায় ৪৭টা FIR বিজেপি কর্মীদের বিরুদ্ধে, এবার পুলিশের বিরুদ্ধেই পাল্টা প্রশ্ন তুলে মামলা
কলকাতা হাইকোর্ট।Image Credit source: TV9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Jun 21, 2024 | 11:55 AM

কলকাতা:  ১৪ মে থেকে ১ জুন- ৪৭ টা FIR হয়েছে মাত্র একটি থানায়। এর প্রায় সব কটি মামলাই বিজেপি নেতা সমর্থকদের বিরুদ্ধে। মাত্র দু’সপ্তাহের মধ্যে এতগুলো FIR কীভাবে? নন্দীগ্রামে পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলে হাইকোর্টে দায়ের হল মামলা। মামলাকারীর বক্তব্য, প্রায় সব কটি মামলাই পুলিশ স্বতঃপ্রণোদিতভাবে করেছে। বিরোধী দলের নেতা কর্মীদের হেনস্থা করতেই পুলিশ এটা করেছে বলে মামলাকারীর বক্তব্য। শুক্রবার মামলা দায়ের করার অনুমতি দিয়েছেন বিচারপতি অমৃতা সিনহা। ২৬ জুন শুনানির সম্ভাবনা।

প্রসঙ্গত, ভোট পরবর্তী পরিস্থিতিতে রাজ্যের একাধিক প্রান্ত থেকেই হিংসার অভিযোগ উঠতে শুরু করেছে। বিজেপির আক্রান্ত নেতা কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে রাজভবনে রাজ্যপালের সঙ্গে দেখাও করতে চেয়েছিলেন রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। কিন্তু রাজভবনের বাইরে পুলিশি বাধার মুখে পড়েন তাঁরা। এরপর রাজভবনের বাইরে ধরনা বসার আবেদন জানানো হয় পুলিশের কাছে। পুুলিশ অনুমতি দেয়নি। তা নিয়ে জল গড়ায় হাইকোর্ট পর্যন্ত। বিচারপতি অমৃতা সিনহার এজলাসেই সেই মামলার শুনানি হয়। বিচারপতি অবশ্য শুভেন্দু অধিকারীর আর্জি খারিজ করে দেন।

এর আগে নন্দীগ্রাম থানায় ঢুকেই পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলে সরব হয়েছিলেন শুভেন্দু।  থানার ভিতরে দাঁড়িয়েই শুভেন্দু অভিযোগ করেন,  পুলিশকর্তার বিরুদ্ধে খুনিদের সঙ্গে বৈঠক করছে। থানার বাইরে সে সময়ে মোতায়েন ছিল কেন্দ্রীয় বাহিনী। কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানদেরও ধমক দিতে দেখা গিয়েছিল শুভেন্দু। এবার সেই থানাতেই ১৫ দিনে বিজেপি কর্মী সমর্থকদের বিরুদ্ধে ৪৭ টা FIR নিয়ে প্রশ্ন তুলে মামলা দায়ের হল কলকাতা হাইকোর্টে।