AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Drone in Kolkata: কলকাতার আকাশে এভাবে ড্রোন উড়তে পারে? কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

Drone in Kolkata: জহরলাল নেহেরু রোডে বহুতলের উপর দেখা যায়। হেস্টিংস এলাকায় উড়তে দেখা যায় বলে খবর মিলছে। ময়দানের কছে ভিক্টোরিয়ার উপরেও দেখা যায়। তাতেই সিঁদুরে মেঘ কলকাতার আকাশে।

Drone in Kolkata: কলকাতার আকাশে এভাবে ড্রোন উড়তে পারে? কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?
কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা? Image Credit: TV 9 Bangla
| Edited By: | Updated on: May 21, 2025 | 11:56 AM
Share

কলকাতা: সক্কাল সক্কাল কলকাতার আকাশে রহস্যময় ড্রোনের উপস্থিতি নিয়ে শোরগোল। সূত্রের খবর, মহেশতলা ও বেহালার দিকে থেকে উড়তে দেখা যায় ৭টি ড্রোনের মতো জিনিস। জহরলাল নেহেরু রোডে বহুতলের উপর দেখা যায়। হেস্টিংস এলাকায় উড়তে দেখা যায় বলে খবর মিলছে। ময়দানের কছে ভিক্টোরিয়ার উপরেও দেখা যায়। তাতেই সিঁদুরে মেঘ কলকাতার আকাশে। আশপাশে দ্বিতীয় হুগলি সেতু, ফোর্ট উইলিয়াম। সেখানে কী তাহলে ড্রোন উড়িয়ে কেউ নজরদদারি করছে? নাকি কোনও সাধারণ ঘটনা? প্রশ্ন ঘুরছে। তদন্তে পুলিশ-সেনা। 

কর্নেল রাজেন্দ্র ভাদুড়ি বলছেন, “কী ধরনের ড্রোন সেটা আগে বুঝতে হবে। লোকাল নাকি অন্য কিছু দেখতে হবে। হাজার থেকে ২ হাজার কিলোমিটার রেঞ্জ হলে বাংলাদেশ থেকে আসতে পারে।” কর্নেল দীপাংশু চৌধুরীও বলছেন একই কথা। আগে এগুলি ড্রোন কিনা তা নিশ্চিত হওয়ার কথা বলছেন তিনিও। তাঁর সাফ কথা, “যে কোনও ব্যক্তি ড্রোন ওড়াতে পারে না। তার জন্য লাইসেন্সের দরকার হয়। আবাসিক এলাকায় যেখানে ফোর্ট উইলিয়াম রয়েছে, ইস্টার্ন আর্মির হেড কোয়ার্টার রয়েছে সেখানে এভাবে ড্রোন ওড়ানো যায় না। আর্মির অনুমতি নিতে হয়। ধর্মতলায় তো রাজনৈতিক সভার সময়েও ড্রোন ওড়াতে গেলে অনুমতি ফোর্ট উইলিয়াম থেকে নিতে হয়।” 

অন্যদিকে প্রাক্তন এনএসজি কর্তা দীপাঞ্জন চক্রবর্তী বলছেন, “পশ্চিম প্রান্তের সঙ্গে সঙ্গে পূর্ব প্রান্তেও অশান্তি দানা বাঁধছে। বিভিন্ন রকম গুজব আসছে, ঘটনা ঘটেছে। এগুলো নিশ্চয় গোয়েন্দা, সেনা নজর রাখছে। কলকাতা পুলিশকেও এখন প্রচন্ড সতর্ক থাকতে হবে। আমি জানি না পাকিস্তানের শিক্ষার পর বাংলাদেশ এখনই এত দুঃসাহস দেখাবে কিনা। কিন্তু তাঁদের স্লিপার সেলরা কিছু করছে কিনা সেদিকে নজর রাখতে হবে। কারণ কিছু না কিছু অশনিসংকেত দেখা যাচ্ছে নিশ্চয়।”