Aadhar: আধার-জালিয়াতি রুখতে এবার কেন্দ্রীয় সংস্থাকে চিঠি সিআইডির
CID: সিআইডির বক্তব্য, এই অপরাধ এখন গোটা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। তাই যত দ্রুত সম্ভব ওয়েবসাইট থেকে ফিঙ্গার প্রিন্ট ঢেকে দেওয়ার ব্যবস্থা করা দরকার। প্রসঙ্গত, দেশজুড়ে সাইবার অপরাধ রোখা ও দেশের সব তদন্তকারী সংস্থার মধ্যে সমন্বয়সাধনের কাজ করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের অধীনস্থ এই ইন্ডিয়ান সাইবার ক্রাইম কোঅর্ডিনেশন সেন্টার।

কলকাতা: আধার এনাবেলড পেমেন্ট সিস্টেম বা এইপিএস (AEPS) কাজে লাগিয়ে দেদার জালিয়াতি চলছে রাজ্যজুড়ে। আধার নির্ভর ব্যাঙ্ক জালিয়াতি রুখতে এবার ইন্ডিয়ান সাইবার ক্রাইম কোঅর্ডিনেশন সেন্টারকে চিঠি পাঠাল সিআইডি। সিআইডির তরফে ওই কেন্দ্রীয় সংস্থাকে চিঠি দিয়ে বলা হয়েছে, দেশের সব রাজ্যের ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতরের ওয়েবসাইটে আপলোড থাকা দলিলে আঙুলের ছাপ যেন মাস্কিং করা হয়। অর্থাৎ নির্দিষ্ট অংশ যেন ঢেকে রাখা হয়।
সিআইডি অফিসারদের বক্তব্য, এখনও পর্যন্ত আধার এনাবেলড পেমেন্ট সিস্টেম কাজে লাগিয়ে যত জালিয়াতি হয়েছে, সবক্ষেত্রেই দলিলের আঙুলের ছাপ নিয়েই কারসাজি হয়েছে। কেন্দ্রের ওই সংস্থাকে সিআইডির তরফে অনুরোধ করা হয়েছে, তারা যেন সব রাজ্যকে এ ব্যাপারে নির্দেশিকা পাঠায়।
সিআইডির বক্তব্য, এই অপরাধ এখন গোটা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। তাই যত দ্রুত সম্ভব ওয়েবসাইট থেকে ফিঙ্গার প্রিন্ট ঢেকে দেওয়ার ব্যবস্থা করা দরকার। প্রসঙ্গত, দেশজুড়ে সাইবার অপরাধ রোখা ও দেশের সব তদন্তকারী সংস্থার মধ্যে সমন্বয়সাধনের কাজ করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের অধীনস্থ এই ইন্ডিয়ান সাইবার ক্রাইম কোঅর্ডিনেশন সেন্টার।
অন্যদিকে কলকাতা পুলিশ ভূমি রাজস্ব দফতরকেও ইতিমধ্যেই অনুরোধ করেছে, দলিল ডাউনলোড করলে পাবলিক ডোমেইনে যেন আঙুলের ছাপে মাস্কিং থাকে। অন্যদিকে অর্থসচিবের কাছেও কলকাতা পুলিশের আবেদন, কোনও দলিল ডাউনলোড করার সময় যে হাতের ছাপ দেখা যায়, তা অদৃশ্য করা হোক। অর্থাৎ দলিল পেলেও হাতের ছাপ যেন অদৃশ্য থাকে।





