AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

বঙ্গে দৈনিক সংক্রমণ নামল ৮ হাজারে নীচে, মৃত্যু কমছে না কেন? উদ্বেগে চিকিৎসকেরা

গত ২৪ ঘণ্টায় একলাফে রাজ্যের সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যা আরও ৮ হাজার ৭৫৭ কমেছে। রাজ্যের বর্তমান সক্রিয় রোগীর সংখ্যা কমে হয়েছে ৫৩ হাজার ২৩।

বঙ্গে দৈনিক সংক্রমণ নামল ৮ হাজারে নীচে, মৃত্যু কমছে না কেন? উদ্বেগে চিকিৎসকেরা
| Updated on: Jun 05, 2021 | 7:33 PM
Share

কলকাতা: গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে ফের একবার কমে এল সংক্রমণের হার। আক্রান্তের সংখ্যা নামল এ বার ৮ হাজারের নীচে। কিন্তু দুশ্চিন্তা থাকছেই। কারণ মৃত্যুর হার এখনও ১০০-র উপরে। গত কয়েকদিন রোগীর সংখ্যা দ্রুতগতিতে কমলেও মৃত্যু এখনও গভীর উদ্বেগে রাখছে চিকিৎসকদের। যদিও আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে এই পরিস্থিতির উন্নতি হবে বলেই আশা করছেন বিশেষজ্ঞরা।

শুক্রবার রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের পক্ষ থেকে কোভিড বুলেটিনে জানানো হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৭ হাজার ৯১৩ জন। গতকাল আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৮ হাজার ৮১১ জন। শেষ একদিনে মৃত্যু হয়েছে ১১৩ জনের। গতকাল এই মৃত্যুর সংখ্যা ছিল ১০৮। গত ২৪ ঘণ্টায় একলাফে রাজ্যের সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যা আরও ৮ হাজার ৭৫৭ কমেছে। রাজ্যের বর্তমান সক্রিয় রোগীর সংখ্যা কমে হয়েছে ৫৩ হাজার ২৩।

স্বস্তি দিচ্ছে ক্রমশ নিম্নমুখী পজিটিভিটির হারও। সপ্তাহদুয়েক আগের ২৫ শতাংশ থেকে কমে বর্তমানে তা ১২ শতাংশের কাছাকাছি। তবে এই হার ৫ শতাংশের নীচে এলে তবেই নিশ্চিন্ত হওয়া যাবে বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। রাজ্যে বর্তমান সুস্থতার হার বেড়ে হয়েছে ৯৫.১১ শতাংশ। একদিনে সুস্থ হয়েছেন ১৬ হাজার ৫৫৭ জন। শেষ ২৪ ঘণ্টায় ৭১ হাজার ২০৬ টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে।

আরও পড়ুন: মাধ্যমিক আদৌ হবে? উচ্চমাধ্যমিক কি অনলাইনে? জমা পড়ল বিশেষজ্ঞ কমিটির রিপোর্ট

আশা জাগিয়ে সংক্রমণের হার দ্রুতগতিতে কমছে কলকাতা এবং উত্তর ২৪ পরগনা-সহ বাকি জেলাতেও। মে মাসের প্রথমে কলকাতায় দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা পৌঁছে গিয়েছিল ৪ হাজারের দোরগোড়ায়। আজ তা কমে হয়েছে ৮৯৯। গত ২৪ ঘণ্টায় শহরে মারা গিয়েছেন ২৩ জন। উত্তর ২৪ পরগনাতেও দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা নেমে ২ হাজারের নীচে। একদিনে ১ হাজার ৬৮৬ জন আক্রান্ত হয়েছেন এবং ২৫ জনের মৃত্যু হয়েছে এই জেলায়।

আরও পড়ুন: ফিরহাদ হাকিমের নিরাপত্তা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত, তবে কি উঁকি দিচ্ছে কোনও ঝুঁকি?