AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Rinku Majumdar’s Son Death: ‘দেখলাম প্রতিবেশীরা মালিশ করছে’, ফ্ল্যাটে ছেলের ভয়ঙ্কর দৃশ্য দেখলেন রিঙ্কু

Rinku Majumdar’s Son Death: একইসঙ্গে রিঙ্কু দেবী এও জানাচ্ছেন, গতরাতে ফ্ল্যাটে সৃঞ্জয়ের অফিসের দু’জন কলিগ এসেছিলেন। এসেছিল সৃঞ্জয়ের বান্ধবীও। তিনি বলছেন, “কালকে রাতে ২ জন অফিস কলিগ ছিল। একজন ১০টার সময় এসেছিল, একজন রাত ৩টের সময় এসেছিল।”

Rinku Majumdar’s Son Death: ‘দেখলাম প্রতিবেশীরা মালিশ করছে’, ফ্ল্যাটে ছেলের ভয়ঙ্কর দৃশ্য দেখলেন রিঙ্কু
রিঙ্কু মজুমদার Image Credit source: TV 9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: May 13, 2025 | 6:24 PM

কলকাতা: এদিন সকালেই উদ্ধার হয়েছে রিঙ্কু মজুমদারের ছেলে সৃঞ্জয় দাশগুপ্তের দেহ। তাঁর মৃত্যু নিয়েই এখন জোর চর্চা গোটা শহরে। কয়েকদিন আগে দিলীপ ঘোষকে বিয়ে করেছেন রিঙ্কু। তিনি আছেন অন্যত্র। ছেলে থাকতো নিউটাউনের ফ্ল্যাটে। সেখান থেকেই এদিন উদ্ধার হয়েছে সৃঞ্জয়ের দেহ। খবরটা পাওয়ার পর থেকেই কান্নায় ভেঙে পড়েছেন মা রিঙ্কু। এদিনই আবার দুর্গাপুর ঘুরতে যাওয়ার কথা ছিল সৃঞ্জয়ের। তার আগেই আচমকা এ ঘটনায় শোকের ছায়া পরিবারে। রিঙ্কু বলছেন, “রাতে ১২টা নাগাদ লাস্ট কল করেছিল। বলেছিল কাল সকালে সায়েন্স সিটির কাছে চলে যাব। আমি কালকেই দুর্গাপুরে যাব।” তবে বেশ কিছুদিন ধরে যে ছেলে ‘আপসেট’ ছিল, তাও এদিন বারবার বললেন রিঙ্কু।   

এদিকে পরিবার সূত্রে খবর, শারীরিক অসুস্থতা ছিল সৃৃঞ্জয়ের। ওষুধও খেতে হতো। কিন্তু, সম্প্রতি ওষুধ ঠিকমতো খাচ্ছিল না জানাচ্ছেন রিঙ্কু। তিনি বলছেন, “দেড় বছর আগে ও একবার জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছিল। নিউরোর ওষুধ খাওয়াতাম আমি। কয়েকদিন ওষুধ ঠিক করে খাচ্ছিল না। মুখ বলতো না, মনে মনে একটা স্বপ্ন ছিল আমার সঙ্গে থাকবে। আমি বলতাম দাঁড়া আমি তোকে নিয়ে আসব শীঘ্রই। ও বলতো তুমি তো ঘর করবে। আমি বলেছিলাম তুই আসবি তারপর ঘর করব।” 

একইসঙ্গে রিঙ্কু দেবী এও জানাচ্ছেন, গতরাতে ফ্ল্যাটে সৃঞ্জয়ের অফিসের দু’জন কলিগ এসেছিলেন। এসেছিল সৃঞ্জয়ের বান্ধবীও। তিনি বলছেন, “কালকে রাতে ২ জন অফিস কলিগ ছিল। একজন ১০টার সময় এসেছিল, একজন রাত ৩টের সময় এসেছে। সকালে খবরটা পাওয়ার পর আমি গিয়ে দেখছি ছেলে শুয়ে আছে। পাশের ফ্ল্যাটের এক মহিলা আর একটা ছেলে ওকে তেল মালিশ করছে।”