AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Kolkata Fire: ‘আমার ছেলের মতো, বলছিল রাতে ঘুম হচ্ছে না…’, মৃত্যুর খবর শুনে হাউহাউ করে কাঁদলেন সুভাষ

Kolkata Fire News: উল্লেখ্য, মঙ্গলবার বেলা গড়াতেই প্রাক্তন আপ্ত সহায়কের মৃত্য়ুর খবর পেয়েছেন বিজেপি নেতা সুভাষ সরকার। গোটা ঘটনায় শুনতেই ভেঙে পড়েন তিনি। জানান, বেশ কয়েক বছর ধরেই নাকি মানসিক অবসাদে ছিলেন মৃত সব্যসাচী চক্রবর্তী । রাতে হত না ঘুম।

Kolkata Fire: 'আমার ছেলের মতো, বলছিল রাতে ঘুম হচ্ছে না...', মৃত্যুর খবর শুনে হাউহাউ করে কাঁদলেন সুভাষ
বিজেপি নেতা সুভাষ সরকারImage Credit: নিজস্ব চিত্র
| Edited By: | Updated on: Jun 24, 2025 | 11:30 AM
Share

কলকাতা: কেষ্টপুরের রবীন্দ্রপল্লির এ ই ৬৬ নম্বর বাড়িটা যেন এখন একটা ধ্বংসস্তূপ। বাড়ির একাংশ ঢেকে গিয়েছে আগুনের কালো দাগে। দেখে মনে হবে, যেন প্রাণ চলে গিয়েছে বাড়িটার মধ্যে থেকে। মঙ্গলবার রাত সাড়ে তিনটে নাগাদ হঠাৎ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে এই বাড়িটিতে। তারপরই নিমিষের মধ্য়ে বড় দুর্ঘটনা।

স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই বাড়িতে একাই থাকতেন ৪৯ বছর বয়সের এক প্রৌঢ়। নাম সব্যসাচী চক্রবর্তী। তিনি আবার বিজেপি নেতা সুভাষ সরকারের প্রাক্তন আপ্ত-সহায়ক। এদিনের অগ্নিকাণ্ডে ঝলসে গিয়ে মৃত্যু হয়েছে তাঁর। তবে ঠিক কীভাবে আগুন লেগেছিল সেখানে, সেই বিষয়ে কোনও তথ্য পাওয়া যায়নি। প্রাথমিক ভাবে অনুমান শর্ট সার্কিট থেকেই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাটি ঘটে। যার জেরে নিমিষের মধ্য়ে বাড়িতে ছড়িয়ে পড়ে আগুন। প্রাণ যায় বিজেপি নেতার প্রাক্তন আপ্ত-সহায়কের।

উল্লেখ্য, মৃত্যুর কারণ নিয়ে ইতিমধ্যেই দানা বেঁধেছে রহস্য। কীভাবে মৃত্যু হল, কোনও ভাবেই কি পালানোর পথ পাননি তিনি সেই নিয়ে দানা বাঁধছে সন্দেহ। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রাক্তন আপ্ত সহায়কের দেহ আপাতত আর জি কর হাসপাতালে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। রিপোর্ট প্রকাশ্যে এলেই কিছুটা হলেও কাটবে রহস্য।

উল্লেখ্য, মঙ্গলবার বেলা গড়াতেই প্রাক্তন আপ্ত সহায়কের মৃত্য়ুর খবর পেয়েছেন বিজেপি নেতা সুভাষ সরকার। গোটা ঘটনায় শুনতেই ভেঙে পড়েন তিনি। কাঁদতে কাঁদতে বলেন, ‘অনেক দিন ধরেই রাতে ঘুম হত না। আমি বলেছিলাম ডাক্তার দেখাও। কিছুদিন আগে বাঁকুড়ায় চলে আসতে বলি। এরপরই এমন ঘটনা। ওর মতো ভাল ছেলে আজকের পৃথিবীতে পাওয়া কঠিন। আমার ছেলের মতো দেখতাম।‘