AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

IPAC: ‘ওয়েবেলে চাকরি দেওয়া হচ্ছে I-PAC কর্মীদের’, বিস্ফোরক দাবি সুকান্ত মজুমদারের

Sukanta Majumdar: সুকান্ত এ দিন বলেছেন, "বিরোধী দলনেতা আগেই বলেছেন ওয়েবেলে প্রচুর আইপ্যাকের কর্মচারীকে চুক্তিভিত্তিক কর্মী হিসাবে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে। স্বাভাবিকভাবে তাঁদের ব্যবহার করা হতে পারে ভোট লুঠের ক্ষেত্রে।"

IPAC: 'ওয়েবেলে চাকরি দেওয়া হচ্ছে I-PAC কর্মীদের', বিস্ফোরক দাবি সুকান্ত মজুমদারের
সুকান্ত মজুমদারImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Mar 16, 2025 | 6:03 PM
Share

কলকাতা: ভোটের আগে আইপ্যাক (I-PAC) নিয়ে চর্চা তুঙ্গে। শনিবার যখন আইপ্যাকের উপর জোর দিয়েছেন তৃণমূল সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, সেই সময় আবার এই আইপ্যাককে কটাক্ষ বিজেপি-র রাজ্য় সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তাঁর আশঙ্কা ভোট লুঠে ব্যবহার করা হতে পারে আইপ্যাক কর্মীদের। এর আগে একুশের ভোটে ভোটার পিছু পাঁচশো টাকা দিয়ে ভোট কিনেছিল আইপ্যাক।

রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, “গণতন্ত্রের স্বাভাবিক নিয়ম আছে। এই ধরনের এজেন্সি ঘরে বসে কাজ করুক ঠিক আছে। কিন্তু একুশের ভোটে আমরা দেখেছিলাম মাঠে নেমে কাজ করছে। এরা সেই সময় বাড়ি বাড়ি গিয়ে বিভিন্ন ব্যক্তির অ্যাকাউন্টে পাঁচশো টাকা করে ঢুকিয়েছিল। আমি ধরেও ছিলাম আমাদের ওইখানে কয়েকজনকে।” তিনি এও প্রসঙ্গে আরও বলেন, “এই ধরনের এজেন্সির ব্যবহার কি আদৌ ভারতের মতো গণতান্ত্রিক দেশে স্বাস্থ্যকর? ঠান্ডা ঘরে বসে কাজ করলে আমাদের আপত্তি নেই। কিন্তু আমার মতে নিচে নেমে যদি জনগণের মতকে পরিবর্তনের চেষ্টা করে আমার মনে হয় সেক্ষেত্রে ভারতে তর্ক-বিতর্ক হওয়া প্রয়োজন আছে।”

সুকান্ত এ দিন বলেছেন, “বিরোধী দলনেতা আগেই বলেছেন ওয়েবেলে প্রচুর আইপ্যাকের কর্মচারীকে চুক্তিভিত্তিক কর্মী হিসাবে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে। স্বাভাবিকভাবে তাঁদের ব্যবহার করা হতে পারে ভোট লুঠের ক্ষেত্রে।” এ দিকে, আইপ্যাকের উপরই ভরসা অভিষেকের। গতকালের বৈঠকে আইপ্যাকের নাম করে টাকা তোলার অভিযোগ নিয়ে মুখ খুলেছেন। বলেছেন, “আইপ্যাকের নাম করে ব্লক সভাপতি করে দেব বলে টাকা চাইছে। একটি নম্বর দিলাম ফোন করে যাচাই করে নেবেন।” তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ বলেন,”এটা সম্পূর্ণ ভুল। আইপ্যাক একটা নিজস্ব এজেন্সি। ওরা নিজেরা নিজেদের মতো কর্মী নিয়োগ করেন। আর সবচেয়ে বড় কথা বিজেপি এই ধরনের কথা যত কম বলবে ততই মঙ্গল।”