Kolkata Load Shedding: রাত নেই-দিন নেই খালি লোডশেডিং, রাস্তায় নামলেন বেলগাছিয়াবাসী, CESC কী উত্তর দিল জানেন?
CESC: একজন বললেন, "কাল সারা রাত কারেন্ট ছিল না। ফোন তুলছে না সিইএসসি। কোনও উত্তরই দিচ্ছে না। এক সপ্তাহ ধরে এমন হচ্ছে। ঘরে অসুস্থ লোক রয়েছে। যদি কিছু হয়ে যায় সেই দায়িত্ব কে নেবে?" আরও একজন বললেন, "এক সপ্তাহ ধরে লোডশেডিং হচ্ছে। আমরা ফোন করছি। সিইএসসির লোক আসছে। কী যে সারাচ্ছে বুঝি না। তারপর চলে যাচ্ছে। কালকে ১২টার সময় কারণ গেছে। ফোন করলাম। লোকজন এল। সারালো। তারপর ফের কারেন্ট চলে গেল।"
কলকাতা: একে গরম। কার্যত হাঁসফাঁস অবস্থা। অফিস কিংবা বাইরে থেকে বাড়ি ফিরে একটু যে ফ্যান বা এসি-র তলায় বসে জুড়োবেন তার উপায় নেই। কারণ শত্রু লোডশেডিং। সকাল হোক বা রাত যখন-তখন চলে যাচ্ছে কারেন্ট। কলকাতা হোক জেলা। সব জায়গায় ছবিটা অধিকাংশেই এক। আর এবার সেই লোডশেডিং- এর প্রতিবাদেই পথে নামলেন বেলগাছিয়াবাসী।
যদিও সিইএসসি-র দাবি, অনুমোদনহীন অত্যাধিক পরিমাণে বাতানুকূল যন্ত্র ব্যবহারের জন্যই এই সমস্যার কারণ। সিইএসসি-র সূত্রে খবর, এসি-র জন্য যা আবেদন জমা পড়ে বাজারে বিক্রি হয় তার থেকে বেশি। অধিকাংশেরই অনুমোদন নেই। এই বাড়তি লোডই বহু জায়গায় বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন অন্যতম কারণ।
তবে কে শুনছে বিদ্যুৎ সংস্থার কথা। গরমে নাজেহাল সাধারণ মানুষ ক্ষোভে নেমে পড়লেন রাস্তায়। একজন বললেন, “কাল সারা রাত কারেন্ট ছিল না। ফোন তুলছে না সিইএসসি। কোনও উত্তরই দিচ্ছে না। এক সপ্তাহ ধরে এমন হচ্ছে। ঘরে অসুস্থ লোক রয়েছে। যদি কিছু হয়ে যায় সেই দায়িত্ব কে নেবে?” আরও একজন বললেন, “এক সপ্তাহ ধরে লোডশেডিং হচ্ছে। আমরা ফোন করছি। সিইএসসির লোক আসছে। কী যে সারাচ্ছে বুঝি না। তারপর চলে যাচ্ছে। কালকে ১২টার সময় কারণ গেছে। ফোন করলাম। লোকজন এল। সারালো। তারপর ফের কারেন্ট চলে গেল। আজ সকাল ৫টা থেকে ফোন করলাম। ৯টার সময় এল। লাইন দেখল। ১১টার সময় আবার কারেন্ট চলে গেল। আমরা বাধ্য হয়ে রাস্তায় নেমেছি। পুলিশের কথা শুনেও যদি সিইএসসির লোক না আসে তাহলে সাধারণ মানুষের কথায় আসবে?”