Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Kolkata Municipal corporation: SSKM-হাসপাতালের পুকুরে এত কাণ্ড! জানতেই মাথায় হাত অতীন ঘোষের

Kolkata municipal corporation: কলকাতা পুরসভার ৯ নম্বর বরোর ৮২ নম্বর ওয়ার্ডে কমিউনিটি হলে ডেঙ্গি নিয়ে চলতি মরশুমের প্রথম বৈঠক শুরু হয়। সেই বৈঠক করেন অতীন ঘোষ। সেখানে উপস্থিত থাকা কাউন্সিলর এবং ওয়ার্ডের মেডিক্যাল অফিসারদের প্রত্যেকের গলাতেই শোনা গেল, ফাঁকা জমি নিয়ে চিন্তার কথা।

Kolkata Municipal corporation: SSKM-হাসপাতালের পুকুরে এত কাণ্ড! জানতেই মাথায় হাত অতীন ঘোষের
অতীন ঘোষ, মেয়র পারিষদImage Credit source: Tv9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Mar 27, 2025 | 11:26 AM

কলকাতা: কেন্দ্রীয় সরকারের নয়, এবার রাজ্য সরকারের একাধিক জমি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করলেন স্বাস্থ্য বিভাগের মেয়র পারিষদ অতীন ঘোষ। কেএমডিএ, পূর্ত দফতর সহ একাধিক রাজ্য সরকারের জমি ফাঁকা পড়ে রয়েছে কলকাতার আনাচে-কানাচে। সেখানে আবর্জনা জমছে। এমনকী, রাজ্যের অন্যতম সেরা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল এসএসকেএম-এর জলাশয়ে ফেলা হচ্ছে নোংরা আবর্জনা। আর তাতেই জল জমে মশার আঁতুরঘর তৈরি হচ্ছে বলে একাধিক ওয়ার্ডের মেডিকেল অফিসার এবং ভিক্টর কন্ট্রোল অফিসাররা খোদ ডেপুটি মেয়র তথা স্বাস্থ্য বিভাগের মেয়র পারিষদের সামনে তুলে ধরলেন।

কলকাতা পুরসভার ৯ নম্বর বরোর ৮২ নম্বর ওয়ার্ডে কমিউনিটি হলে ডেঙ্গি নিয়ে চলতি মরশুমের প্রথম বৈঠক শুরু হয়। সেই বৈঠক করেন অতীন ঘোষ। সেখানে উপস্থিত থাকা কাউন্সিলর এবং ওয়ার্ডের মেডিক্যাল অফিসারদের প্রত্যেকের গলাতেই শোনা গেল, ফাঁকা জমি নিয়ে চিন্তার কথা। সেখানে ৭১ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর পাপিয়া সিং এবং ও ওই ওয়ার্ডের ব্লক সভাপতি বাবলু সিং মশার আঁতুড়ঘর নিয়ে সরব হন। বাবলু অভিযোগ করেন, এসএসকেএম হাসপাতালের (SSKM) হাসপাতালের ভিতরে যে জলাশয় রয়েছে সেখানে ক্রমাগত আবর্জনা ফেলা হচ্ছে। আর রোগীর পরিজনরা অবাধে নোংরা করছে ওই জলাশয়। ডেপুটি মেয়র অতীন ঘোষও স্বীকার করে নেন বিষয়টি।

এরপর বৈঠকের মধ্যে থেকে তিনি কলকাতা পৌরসভার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিককে নির্দেশ দেন বিষয়টি দেখার জন্য। এমনকী সরকারি জমিগুলো নিয়ে ফের পরিদর্শনে কিভাবে বেরনো যায়,তা নিয়ে দিনক্ষণ স্থির করতে বলা হয়েছে। তবে জমিগুলো নিয়ে এতবার সতর্কবার্তা দেওয়ার পরেও যে কোনও লাভ হচ্ছে না সেটা এদিনের বৈঠক থেকে পরিষ্কার করে দিয়েছেন।

কলকাতা পুরসভার সূত্রে খবর, ২০২৩ সালে কলকাতা এলাকায় প্রায় ১৩ হাজারের বেশি মানুষ ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়েছিল। কিন্তু ২০২৪ এ তা নেমে আসে ১৩০০’র কিছু বেশিতে। ফলে বর্ষা আসার আগেই যাতে সব দিক শক্তপোক্ত করে ময়দানে নামতে পারে কলকাতা পুরসভা তাই চেষ্টা করছে। অতীন ঘোষ বলেন, “এই মিটিংয়ের মধ্যে দিয়ে পুরসভার সব কটি বিভাগের মধ্যে দিয়ে এক একটা জায়গার সমস্যা চিহ্নিত করি।”