AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Madan Mitra: ‘সাব্বির মারলে আপত্তি! তাহলে এবার আবির মারবে’, মদনের দাবি, ‘ওরা নোংরামো করেছে’

Madan Mitra: রবিবার তৃণমূল বিধায়ক অরূপ বিশ্বাসের কার্যালয়ের সামনে প্যান্ডেল করে পুজো করেছে যোগেশ চন্দ্র চৌধুরীর ল কলেজের তৃণমূল ছাত্র-যুবরা। যদিও তাদের দাবি, এটা কলেজেরই পুজো।

Madan Mitra: 'সাব্বির মারলে আপত্তি! তাহলে এবার আবির মারবে', মদনের দাবি, 'ওরা নোংরামো করেছে'
মদন মিত্রImage Credit: TV9 Bangla
| Updated on: Feb 03, 2025 | 1:26 PM
Share

কলকাতা: পুলিশ রয়েছে। তারপরও হাতে বাঁশ তুলে নিচ্ছে। তৃণমূল যুবনেতা সাব্বির আলির বিরুদ্ধে এমনই অভিযোগ উঠেছে যোগেশ চন্দ্র ল কলেজে। একদিনের ঘটনা নয়, দীর্ঘদিন ধরে এই অত্যাচার চলছে বলে শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুর সামনে অভিযোগে সরব হয়েছেন যোগেশ চন্দ্র ল কলেজের পড়ুয়ারা। কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশের পরও গণ্ডগোল জারি রইল যোগেশ চন্দ্র ল কলেজে। পুলিশি ঘেরাটোপে রবিবার পুজো হলেও, ছাত্রীরা বলছেন, হাইকোর্টের নির্দেশ অমান্য করে ভিতরে ঢোকার চেষ্টা হয়েছে। যোগেশ চন্দ্রের পুজো নিয়ে যখন বিতর্ক চরমে, তারই মধ্যে সাব্বির আলির পাশে দাঁড়ালেন মদন মিত্র।

যোগেশ চন্দ্র ল কলেজের ছাত্রীদের অভিযোগ, সরস্বতী পুজো করতে চাওয়ায় তাঁদের ধর্ষণের হুমকি দেওয়া হয়েছে, বাঁশ দিয়ে পেটানোর হুমকি দেওয়া হয়েছে। রবিবার যখন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায়ের নির্দেশে শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু ওই কলেজে যান, তখন এক ছাত্রী বলেন, “শুধু হুমকিই দেয়নি। হাতে বাঁশ তুলে নিয়েছে।”

এ কথা শুনে তৃণমূল বিধায়ক মদন মিত্র বলেন, ‘নিশ্চয় নোংরামি করেছে, তাই মেরেছে।’ মদন মিত্রের দাবি, যাঁকে ঘিরে অভিযোগ, তাঁর নাম সাব্বির আলি বলেই এত সমস্যা। মদন মিত্র বলেন, “সাব্বির আলি পেটালে বিভেদের রাজনীতি হয় নাকি! উত্তম কুমার বাঁশ দিয়ে মারলে ভাল হত? বাংলায় হিন্দু মুসলিমের কোনও বিভেদ নেই।” যুবনেতা সাব্বির সম্পর্কে মদন আরও বলেন, “আমি আর সাব্বির একসঙ্গে জিম করি। সাব্বির বাচ্চা ছেলে। নোংরামো করেছে বলে মেরেছে। সাব্বির মারলে আপত্তি থাকলে এবার আবিরকে দিয়ে মারব।”

উল্লেখ্য, রবিবার তৃণমূল বিধায়ক অরূপ বিশ্বাসের কার্যালয়ের সামনে প্যান্ডেল করে পুজো করেছে যোগেশ চন্দ্র চৌধুরীর ল কলেজের তৃণমূল ছাত্র-যুবরা। যদিও তাদের দাবি, এটা কলেজেরই পুজো। তবে কলেজের পুজো কীভাবে ক্যাম্পাসের বাইরে হচ্ছে তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।