মদন মিত্র

মদন মিত্র

তৃণমূল কংগ্রেসের জন্মলগ্ন থেকে সঙ্গী মদন মিত্র। উত্তর ২৪ পরগনার কামারহাটি বিধানসভার বিধায়ক তিনি। প্রবীণ এই রাজনীতিবিদের জন্ম ১৯৫৪ সালের ৩ ডিসেম্বর। প্রথমে তিনি কংগ্রেস থেকে নিজের রাজনৈতিক জীবন শুরু করেন। এরপর ১৯৯৮ সালে সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত ধরে যোগদান করেন তৃণমূলে। বছর চারেক পর তৃণমূল যুব কংগ্রেসের সভাপতি হন।

২০০৯ সালে দক্ষিণ ২৪ পরগনার বিষ্ণপুর পশ্চিম বিধানসভার উপনির্বাচনে জিতে প্রথমবার বিধায়ক হন মদন মিত্র। সীমানা পুনর্বিন্যাসের ফলে ওই বিধানসভা কেন্দ্রটি এখন অবলুপ্ত। এরপর ২০১১ সালে রাজ্যে পালাবদল ঘটে। বামেদের সরিয়ে ক্ষমতা দখল করে তৃণমূল। আর এই পালাবদলের সময় কামারহাটি বিধানসভা থেকে জয়ী হন মদন মিত্র। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্ত্রিসভায় প্রথমে ক্রীড়ামন্ত্রী ও পরে পরিবহণ মন্ত্রী হন। তবে ২০১৬ সালে নিজের নির্বাচনী এলাকায় হারতে হয় তাঁকে। সিপিএম-এর মানস মুখোপাধ্য়ায়ের কাছে ৪ হাজার ১৯৮ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত হন তিনি। দীর্ঘ তাঁর এই রাজনৈতিক জীবনে একাধিকবার বিতর্কে জড়িয়েছেন তিনি। কখনও বিরোধীদের হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে, কখনও আবার সারদা চিটফান্ড মামলায় নাম জড়িয়েছে তাঁর।

মদন মিত্রর স্ত্রীর নাম অর্চনা মিত্র। তাঁদের দুই সন্তান। তবে শুধু রাজনীতি নয়, এর পাশাপাশি সিনেমায় অভিনয় করতে, গান গাইতেও ভালবাসেন মদন মিত্র। তাঁর ‘ওহ লাভলি’ গানে মুগ্ধ আট থেকে আশি।

Read More

Madan Mitra: ‘নতুন সিগারেট খেতে শিখলে যা হয়…’, ফিরহাদের সমালোচনা করায় দলের বিধায়ককেই ধুয়ে দিলেন মদন

Madan Mitra: ফিরহাদের সমালোচনা করায় ডেবরার বিধায়ককে আক্রমণ করলেন মদন মিত্র। বলেন, "যখন নতুন কেউ সিগারেট খেতে শেখে, সে রাস্তায় সিগারেট ফুঁকতে ফুঁকতে যায়। কখন বাবার সামনে ফুঁকছে, কখন কাকার সামনে ফুঁকছে, খেয়াল থাকে না।"

Madan-Kalyan: ‘মমতার দয়ার অন্নে বেঁচে থাকা জীব…ভেবেচিন্তে বল কাকে বলছিস’, কল্যাণকে তীব্র ক্রমণ মদনের

Madan-Kalyan: মদনের দাবি, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দয়ায় আজ এই জায়গায় পৌঁছেছেন কল্যাণ। আসানসোলে হেরে এসে কীভাবে শ্রীরামপুরে সিট জোগাড় করলেন, সেই প্রশ্নও তুলেছেন মদন।

Madan Mitra: ‘কল্যাণ কে? খায় না মাথায় দেয়? ভাট বকে… একটা কেস জেতে না’, ঝরঝর করে বলে গেলেন মদন মিত্র

Madan Mitra: সিঙ্গুর আন্দোলনের সময় মামলা লড়ার ক্ষেত্রে আদালতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছিলেন কল্যাণ বন্দ্য়োপাধ্যায়। কিন্তু তাতে কল্যাণকে কোনও ক্রেডিট দিতে রাজি নন মদন।

Madan Mitra: পুলিশমন্ত্রী নিয়ে তৃণমূলে ‘টানাপোড়েন’, মদনের মুখে মহাভারতের কথা

Madan Mitra: সোমবার অভিষেককে পুলিশমন্ত্রীর করার দাবি জানিয়ে হুমায়ুন বলেছিলেন, “ফুলটাইমের একজন পুলিশমন্ত্রী থাকলে, আমার মনে হয়, তাঁর নজর এড়িয়ে কোনও অপরাধ সংগঠিত হবে না।” হুমায়ুনের মন্তব্য নিয়ে এদিন ফিরহাদ বলেন, "যারা এত কথা বলছে, তারা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবি সরিয়ে নির্বাচনে নামুক।"