AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Mamata Banerjee: ‘রাতভর নজর রেখেছি’, বড়বাজারে অগ্নিকাণ্ডে মৃত্যুমিছিল নিয়ে দিঘা থেকে মুখ খুললেন মমতা

Burrabazar fire: মেছুয়ার হোটেলে ইটের গাতনি দেওয়া অংশে ছিল রেস্তোরাঁ। সেই রেস্তোরাঁকে তিন মাস আগে পানশালায় রূপান্তরিত করা হয়। আবগারি দফতর কিংবা কলকাতা পৌরসভার এক্ষেত্রে যে ধরনের অনুমতি প্রয়োজন, তা নেওয়া হয়নি।

Mamata Banerjee: 'রাতভর নজর রেখেছি', বড়বাজারে অগ্নিকাণ্ডে মৃত্যুমিছিল নিয়ে দিঘা থেকে মুখ খুললেন মমতা
বড়বাজারে অগ্নিকাণ্ড নিয়ে মুখ খুললেন মমতা Image Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Apr 30, 2025 | 11:42 AM
Share

কলকাতা:  বড়বাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে দুঃখপ্রকাশ করে এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি লিখলেন, “অত্যন্ত দুঃখজনক ঘটনা। মৃতদের পরিবারের প্রতি আমাদের সমবেদনা, যাঁরা আহত, তাঁরা দ্রুত সুস্থতা কামনা করি।”  জগন্নাথ মন্দির দ্বারোদঘাটনের জন্য দিঘায় রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু রাতভর তিনি সেখান থেকেই এই বিষয়টির ওপর নজর রেখেছিলেন বলে জানান। রাতভর তিনি প্রশাসন ও দমকল আধিকারিকদের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে গিয়েছেন বলে এক্স হ্যান্ডেলে জানান। এই ঘটনায় দুঃখপ্রকাশ করেন তৃণমূলের সর্ব ভারতীয়  সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।  মেছুয়াবাজারের হোটেলের আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। অগ্নিকাণ্ডের সময় হোটেলটির ৪২টি ঘরে ৮৮ জন ছিলেন। <

div id=”video_ad_2″ class=”adbox mt-24″>মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বড়বাজারের বুকে ঘটে যায় ভয়ঙ্কর ঘটনা। অগ্নিকাণ্ডে মৃত্যুমিছিল! অগ্নিকাণ্ডে হোটেল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে বেশ কিছু গাফিলতির অভিযোগ সামনে আসছে। বন্ধই ছিল হোটেলের এমার্জেন্সি দরজা। এমার্জেন্সির দরজার পিছনে ডাঁই করে রাখা ছিল নির্মাণ সামগ্রী। আগুন লাগার পর পালিয়ে বাঁচার কোনও সুযোগেই পাননি আবাসিকরা।

মেছুয়ার হোটেলে ইটের গাতনি দেওয়া অংশে ছিল রেস্তোরাঁ। সেই রেস্তোরাঁকে তিন মাস আগে পানশালায় রূপান্তরিত করা হয়। আবগারি দফতর কিংবা কলকাতা পৌরসভার এক্ষেত্রে যে ধরনের অনুমতি প্রয়োজন, তা নেওয়া হয়নি। স্থানীয় বাসিন্দারা অভিযোগ করছেন, আশেপাশে স্কুল-মন্দির রয়েছে, সেখানে কীভাবে পানশালা তৈরি হয়? আর সেই পানশালা তৈরি করতেই নির্মাণ সামগ্রী রেখে দেওয়া হয়েছিল এমার্জেন্সি গেটের সামনেই। তাতেই বেরোতে পারেননি আবাসিকরা।

ইতিমধ্যেই এই ঘটনায় মৃতদের মধ্যে সিংহভাগই বিহারের বাসিন্দা। ইতিমধ্যে কেন্দ্রীয় সরকার আগুনে মৃতদের জন্য ২ লক্ষ টাকা করে ক্ষতিপূরণ ঘোষণা করেছে।