AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Flood Situation: পশ্চিম মেদিনীপুরে মানস, হুগলিতে ফিরহাদ, বন্যা পরিস্থিতি সামলাতে আর কার কার কাঁধে দায়িত্ব দিলেন মমতা?

Flood Situation: জেলায় জেলায় বর্ষা ঢুকতে না ঢুকতেই ত্রাণের জিনিসপত্র মজুত রাখা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। ত্রিপল, পোশাক, ওষুধপত্র, শুকনো খাবার সব জিনিসই ইতিমধ্যেই জেলাগুলিতে চলে গিয়েছে।

Flood Situation: পশ্চিম মেদিনীপুরে মানস, হুগলিতে ফিরহাদ, বন্যা পরিস্থিতি সামলাতে আর কার কার কাঁধে দায়িত্ব দিলেন মমতা?
কার কাঁধে কোন জায়গার দায়িত্ব? Image Credit: Social Media
| Edited By: | Updated on: Jun 20, 2025 | 9:28 PM
Share

কলকাতা: বৃষ্টিতে বিরাম নেই। অন্যদিকে জল ছেড়েই চলেছে ডিভিসি। যদিও ডিভিসির দাবি রাজ্যকে সবই আগে জানান হয়েছিল। এদিকে আবার সেচমন্ত্রী মানস ভুঁইয়া ডিভিসির পলি তোলা নিয়ে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন। হাওয়া যে খারাপ তা ভালই বুঝছে নবান্ন। একদিন আগেই জেলাশাসকদের নিয়ে বৈঠকও করেছিলেন মুখ্যসচিব। এবার দক্ষিণবঙ্গের কয়েকটি জেলার বন্যা পরিস্থিতির ওপর নজর রাখতে প্রশাসনিক কর্তাদের ফোনেই নির্দেশ দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায়। 

সূত্রের খবর, শুক্রবার নবান্ন বৈঠক চলাকালীন তিনি ‌মুখ্যসচিব মনোজ পন্থের ফোন থেকে জেলায় জেলায় প্রশাসনিক কর্তাদের ফোন করেন। হাওড়ার আমতা, উদয়নারায়ণপুর মন্ত্রী পুলক রায়, পশ্চিম মেদিনীপুরে মানস ভুঁইয়া, হুগলির আরামবাগ, গোঘাটে ফিরহাদ হাকিম ও বাকুড়া-পুরুলিয়ার পরিস্থিতির উপরে নজরদারির জন্যে মলয় ঘটককে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বলে নবান্ন সূত্রে জানা গিয়েছে।‌‌

অন্যদিকে জেলায় জেলায় বর্ষা ঢুকতে না ঢুকতেই ত্রাণের জিনিসপত্র মজুত রাখা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। ত্রিপল, পোশাক, ওষুধপত্র, শুকনো খাবার সব জিনিসই ইতিমধ্যেই জেলাগুলিতে চলে গিয়েছে। আবহাওয়া দফতর যদিও বলছে, আগাগীম দুদিন বৃষ্টির দাপট কিছুটা কমলেও। সোমবার থেকে ফের ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে একাধিক দক্ষিণবঙ্গের কম বেশি বেশিরভাগ জেলাতেই। বেশি বৃষ্টি হতে পারে উপকূলবর্তী জেলাগুলিতে।