AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

চেন্নাইতে চিরনিদ্রায় মুকুল রায়ের স্ত্রী, মা হারা হলেন শুভ্রাংশু

Mukul Roy: কোভিডের পর থেকেই ভীষণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় কৃষ্ণাদেবীর ফুসফুস।

চেন্নাইতে চিরনিদ্রায় মুকুল রায়ের স্ত্রী, মা হারা হলেন শুভ্রাংশু
ফাইল চিত্র।
| Edited By: | Updated on: Jul 06, 2021 | 9:09 PM
Share

কলকাতা: প্রয়াত হলেন মুকুল রায়ের স্ত্রী। চেন্নাইয়ের হাসপাতালে মৃত্যু হয় কৃষ্ণা রায়ের। বেশ কিছুদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন তিনি। সঙ্গে কোভিড পরবর্তী নানা সমস্যা ছিল তাঁর। সম্প্রতি এয়ার অ্যাম্বুল্যান্স করে চেন্নাই নিয়ে যাওয়া হয় তাঁকে। সেখানেই প্রয়াত হলেন কৃষ্ণাদেবী।

ফুসফুস প্রতিস্থাপনের জন্য মুকুল-পত্নী কৃষ্ণা রায়কে সম্প্রতি চেন্নাইয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। এমনিতেই নানা শারীরিক সমস্যা ছিল তাঁর। এরইমধ্যে শরীরে করোনা থাবা বসায়। ভীষণ ভাবে কাবু হন কৃষ্ণাদেবী। সব থেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় তাঁর ফুসফুস।

কিছুদিন আগেই করোনা নিয়ে কলকাতায় বাইপাসের ধারে একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হন কৃষ্ণা রায়। বেশ কিছুদিন সেখানেই চিকিৎসাধীন ছিলেন তিনি। কিন্তু ফুসফুসের অবস্থা এতটাই খারাপ হয়ে পড়ে চিকিৎসকরা প্রতিস্থাপন ছাড়া আর কোনও পথ খুঁজে পাননি। এরপরই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় চেন্নাইয়ে নিয়ে যাওয়া হবে।

গত ১৭ জুন দিল্লি থেকে কলকাতায় আসা এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে চেন্নাই নিয়ে যাওয়া হয় কৃষ্ণা রায়কে। এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটিতে মেডিক্যাল সাপোর্ট দেওয়ার সমস্ত রকম ব্যবস্থা তো ছিলই। দুই পাইলট চিকিৎসক, অ্যাটেনডেন্ট-সহ মোট সাত জন ছিলেন সেখানে। চেন্নাইয়েই চিকিৎসাধীন ছিলেন তিনি। সেখানেই মৃত্যু হয় তাঁর।

আরও পড়ুন: বাতিল মোদীর বৈঠক, ক্যাবিনেট সম্প্রসারণে নতুন মোড়?

কলকাতায় চিকিৎসাধীন থাকাকালীন একমো সাপোর্টে রাখতে হয়েছিল তাঁকে। ফুসফুসে ফাইব্রোসিস ধরা পড়ে বলে হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছিল। এ ক্ষেত্রে পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হলে ফুসফুস প্রতিস্থাপনই একমাত্র পথ। সেই সময় কৃষ্ণা রায়কে দেখতে হাসপাতালে গিয়েছিলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। মুকুল রায়ের ছেলে শুভ্রাংশু রায়কে ফোন করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। যা থেকে রায় পরিবারের দুই সদস্যর তৃণমূলে ফেরার জল্পনা শুরু হয়। পরে সে জল্পনায় সিলমোহরও পড়ে।