AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Death Mystery: মৃতদেহ বসে আছে বিছানার ওপর, গলায় নাইলনের দড়ি, এয়ারপোর্টের কাছে হোটেলের দরজা খুলে চোখ কপালে পুলিশের

Death Mystery: সকাল সাড়ে ১১ টা বেজে যাওয়ার পরও তিনি না বেরনোয় হোটেলের কর্মীরা দরজার কাছে গিয়ে ডাকাডাকি করেন। দীর্ঘক্ষণ কোনও সাড়া না পেয়ে তাঁরা খবর দেন বিমানবন্দর থানায়।

Death Mystery: মৃতদেহ বসে আছে বিছানার ওপর, গলায় নাইলনের দড়ি, এয়ারপোর্টের কাছে হোটেলের দরজা খুলে চোখ কপালে পুলিশের
কলকাতার হোটেলে রহস্যমৃত্যুImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Jul 16, 2024 | 12:50 PM
Share

কলকাতা: খাস কলকাতায় ফের এক মৃত্যু ঘিরে বাড়ল রহস্য। কলকাতা বিমানবন্দর সংলগ্ন হোটেল থেকে উদ্ধার হয়েছে ভিনরাজ্যের বাসিন্দার দেহ। অনেক ডাকাডাকির পর সাড়া না পেয়ে হোটেলের তরফে পুলিশকে খবর দেওয়া হয়। পুলিশ হোটেলে পৌঁছনোর পর দরজা ভেঙে উদ্ধার করা হয় দেহ। তবে যে অবস্থায় দেহ পাওয়া গিয়েছে, তাতে মৃত্যু স্বাভাবিক কি না, সেই প্রশ্ন উঠছে।

হোটেলের তরফে জানা গিয়েছে, গত ১৩ জুলাই আন্দামান নিকোবরের বাসিন্দা আর শ্রীনিবাস রাও কলকাতায় এসেছিলেন কর্মসূত্রে। বিমানবন্দর সংলগ্ন হোটেলেই ওঠেন তিনি। দু’দিনের জন্য হোটেলের রুম বুক করেন তিনি। গতকাল অর্থাৎ ১৫ জুলাই চেক আউট করার কথা ছিল। কিন্তু চেক আউটের সময় পার হয়ে গেলেও তিনি বেরননি।

সকাল সাড়ে ১১ টা বেজে যাওয়ার পরও তিনি না বেরনোয় হোটেলের কর্মীরা দরজার কাছে গিয়ে ডাকাডাকি করেন। দীর্ঘক্ষণ কোনও সাড়া না পেয়ে তাঁরা খবর দেন বিমানবন্দর থানায়। বিমানবন্দর থানার পুলিশ গিয়ে দরজা ভেঙে ভিতরে প্রবেশ করে।

হোটেলের এক কর্মী জানান, দরজা খুলে দেখা যায় ওই ব্যক্তির গলায় নাইলনের দড়ি জড়িয়ে পাখার সঙ্গে বাঁধা। খাটের ওপর বসা অবস্থায় ছিল মৃতদেহ। সোমবার রাতেই মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য বারাসত হাসপাতালে পাঠানো হয়। ময়নাতদন্তের প্রাথমিক রিপোর্ট পাওয়ার পরেই বোঝা যাবে মৃত্যুর সঠিক কারণ। পরিবারকে পুলিশের পক্ষ থেকে খবর দেওয়া হয়েছে।

পুলিশের প্রাথমিক অনুমান এটা আত্মহত্যার ঘটনা। তবে অন্য কোনও কারণ আছে কি না, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। তবে কী কারণে ভিন রাজ্যের বাসিন্দা হোটেলে আত্মহননের পথ বেছে নিলেন সেই বিষয়ে তদন্ত করে দেখছে বিমানবন্দর থানার পুলিশ। একটি অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করে ঘটনার তদন্ত শুরু করা হয়েছে। মৃতের মোবাইল ফোন বাজেয়াপ্ত করেছেন তদন্তকারী আধিকারিকরা।