AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Population Controversy: চিনের সঙ্গে পাল্লা দিতে ‘হাম দো-হামরা চার’! সিদ্দিকুল্লাহ জনসংখ্যা বৃদ্ধির কথা বলতেই তুলোধনা শুভেন্দু-নওশাদের

Population Controversy: সোজা কথায়, যে মন্তব্যের পরে বিতর্কের সূচনা বুধবার থেকে শুরু হয়েছিল বিধানসভায় তার রেশ এখনও চলছে। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী সেই প্রসঙ্গ তুলে ধরে শনিবার সিদ্দিকুল্লাহকে কটাক্ষ করেছেন। কটাক্ষবাণ শানিয়েছেন শুভেন্দু অধিকারীও।

Population Controversy: চিনের সঙ্গে পাল্লা দিতে ‘হাম দো-হামরা চার’! সিদ্দিকুল্লাহ জনসংখ্যা বৃদ্ধির কথা বলতেই তুলোধনা শুভেন্দু-নওশাদের
রাজনৈতিক মহলে চাপানউতোর Image Credit: Facebook
| Edited By: | Updated on: Nov 30, 2024 | 12:15 PM
Share

কলকাতা: সিদ্দিকুল্লাহের মন্তব্যে বিতর্কে যেন থামছেই না। এবার কড়া প্রতিক্রিয়া দিতে দেখা গেল আইএসএফ বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকীকে। প্রসঙ্গত, সংবিধান দিবসে বিধানসভায় বিশেষ আলোচনায় অংশ নিয়েছিলেন। অধিবেশন কক্ষে এ নিয়ে মন্তব্য রাখতে গিয়ে কয়েকদিন আগে মন্ত্রী সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী বলেন, “আপনারা বলবেন হাম দো হামারো দো, আমরা বলব হাম দো, হামরা চার। এটাই গণতন্ত্র।” তাতেই বিড়েছে বিতর্ক। ওই সময় পয়েন্ট অফ অর্ডার করতে দেখা যায় বিজেপির মুখ্য সচেতক তথা বিধায়ক শঙ্কর ঘোষকে। মুহূর্তেই স্পিকারের কাছে জানতে চান এটা কি রেকর্ডে যাবে না বাদ যাবে? স্পিকার বলেন আমি দেখে নেব। চাপানউতোরের মধ্যে যদিও পরে বিধানসভার বাইরে দাঁড়িয়ে তাঁকে সাফাইও দিতে দেখা যায়। বলেন, “চিনের সঙ্গে লড়তে, পাল্লা দিতে জনসংখ্যা বৃদ্ধি দরকার”। তবে বিতর্ক থামছে না।

সোজা কথায়, যে মন্তব্যের পরে বিতর্কের সূচনা বুধবার থেকে শুরু হয়েছিল বিধানসভায় তার রেশ এখনও চলছে। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী সেই প্রসঙ্গ তুলে ধরে শনিবার সিদ্দিকুল্লাহকে কটাক্ষ করেছেন। সাফ বলছেন, “জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের প্রয়োজন রয়েছে। আমি কেন্দ্রীয় সরকারকে দেশের প্রগতির স্বার্থে বলব জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করুক।” 

একইসঙ্গে সিদ্দিকুল্লার বিরুদ্ধে সুর চড়িয়ে শুভেন্দু আরও বলেন, “বিভিন্ন ধর্মীয় আলোচনা তে বাংলাদেশের মৌলানারাও এসব কথা বলে। অবাক হয়ে যাচ্ছি সেই একইরকম কথা, একই বিষয় একজন শিক্ষক ও জনপ্রতিনিধি, মন্ত্রী। তিনি এই ধরনের কথাবার্তা বলছেন। কি শেখাচ্ছেন তিনি? কেন্দ্রীয় সরকারের অবিলম্বে আমাদের দেশে জনসংখ্যাকে নিয়ন্ত্রিত করে দেশের প্রগতিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে উদ্যোগ নেওয়া উচিত।” অন্যদিকে নওশাদ নওশাদ দাবি করেছেন, এখন মুসলিম মহিলাদেরই বাচ্চা নিতে সবথেকে বেশি অনীহা রয়েছে।