Suvendu Adhikari: রাজভবন নয়, DGP-র দফতরের সামনে অবস্থানে বসতে চান শুভেন্দু
Calcutta High Court: রাজভবনের পরিবর্তে এবার রাজ্য পুলিশের ডিজির দফতরের সামনে অবস্থানে বসতে চান শুভেন্দু। হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিনহার একক বেঞ্চে এই মর্মে প্রস্তাব জানিয়েছেন বিরোধী দলনেতার আইনজীবী। আগামী মঙ্গলবার এই মামলার শুনানির সম্ভাবনা রয়েছে।
![Suvendu Adhikari: রাজভবন নয়, DGP-র দফতরের সামনে অবস্থানে বসতে চান শুভেন্দু Suvendu Adhikari: রাজভবন নয়, DGP-র দফতরের সামনে অবস্থানে বসতে চান শুভেন্দু](https://images.tv9bangla.com/wp-content/uploads/2024/06/Large-Image-Suvendu-Adhikari-7.jpg?w=1280)
কলকাতা: ভোট পরবর্তী অশান্তিতে ‘আক্রান্ত’ ব্যক্তিদের নিয়ে শান্তিপূর্ণ অবস্থান বিক্ষোভের স্থান পরিবর্তন করতে চাইছেন বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। এবার হাইকোর্টের কাছে বিকল্প জায়গায় প্রস্তাব দিলেন শুভেন্দু অধিকারীর আইনজীবী। রাজভবনের পরিবর্তে এবার রাজ্য পুলিশের ডিজির দফতরের সামনে অবস্থানে বসতে চান শুভেন্দু। হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিনহার একক বেঞ্চে এই মর্মে প্রস্তাব জানিয়েছেন বিরোধী দলনেতার আইনজীবী। আগামী মঙ্গলবার এই মামলার শুনানির সম্ভাবনা রয়েছে।
উল্লেখ্য, ভোট পরবর্তী অশান্তিতে ‘আক্রান্ত’ ব্যক্তিদের নিয়ে রাজভবনে ঢুকতে গিয়ে প্রথম বার বাধা পেয়েছিলেন শুভেন্দু অধিকারী। পরে অবশ্য অন্যদিন রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা করেছিলেন শুভেন্দু অধিকারীরা। তবে সেদিন পুলিশি ‘বাধার’ পর রাজভবনের সামনে ধরনায় বসতে চেয়েছিলেন শুভেন্দু। যদিও শুভেন্দুর বক্তব্য ছিল, তাঁদের এই ধরনা রাজভবন বা রাজ্যপালের বিরুদ্ধে নয়। সেই মতো রাজভবনের বাইরে ধরনায় বসতে চেয়ে পুলিশের কাছে আবেদন জানানো হয়েছিল, কিন্তু অনুমতি মেলেনি।
উল্লেখ্য, যে জায়গায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়রা অতীতে ধরনায় বসেছিলেন, সেই জায়গাতেই ধরনায় বসতে চেয়েছিলেন শুভেন্দুরা। অতীতে অনুমতি দিলেও এখন কেন অনুমতি নয়, সেই নিয়ে পুলিশের বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ তুলে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন বিধানসভার বিরোধী দলনেতা। কিন্তু হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিনহার বেঞ্চও জানিয়ে দেয় রাজভবনের সামনে ধরনায় বসতে পারবেন না শুভেন্দু অধিকারীরা। পরিবর্তে শুভেন্দুকে বিকল্প কোনও জায়গা খুঁজে বের করার পরামর্শ দিয়েছিলেন বিচারপতি। সেই মতো এবার হাইকোর্টের কাছে বিকল্প জায়গা হিসেবে ডিজিপির অফিসের সামনে ধরনায় বসতে চেয়ে প্রস্তাব জানানো হয় শুভেন্দু অধিকারীর তরফে।