TMC Leader Kunal Ghosh: ২০০২-এর ভোটার লিস্টে নাম আছে, অথচ কমিশনের লিস্টে এখন নেই, কারচুপির বড় অভিযোগ কুণালের
Election Commission: কুণাল ঘোষ বলেন, "অভিযোগ আসছে এসআইআর-এর নাম করে একাধিক ভোটার বিপুল সংখ্যক ভোটারের নাম লিস্ট থেকে বাদ দিতে বলেছে। আমরা যেটা সাইলেন্ট ইনভিজিবেল রিগিং বলছি। অর্থাৎ এটাকে চুপি-চুপি কারচুপি বলে।"

কী বলেছেন কুণাল ঘোষ?
কুণাল ঘোষ বলেন, “অভিযোগ আসছে এসআইআর-এর নাম করে একাধিক বিপুল সংখ্যক ভোটারের নাম লিস্ট থেকে বাদ পড়েছেন। আমরা যেটা সাইলেন্ট ইনভিজিবেল রিগিং বলছি। অর্থাৎ এটাকে চুপি-চুপি কারচুপি বলে।” কুণাল অভিযোগ করে এও বলেন, “২০০২ এর ভোটার লিস্টে নাম আছে। কিন্তু এখন ২০০২-এর ভোটার লিস্ট বলে যেটা নির্বাচন কমিশন আপলোড করেছে তাতে আচমকা নাম অদৃশ্য হয়ে যাচ্ছে। যাদের কাছে ২০০২ এর ভোটার লিস্টের হার্ড কপি ছিল তাঁরা বিষয়টা ধরে ফেলছেন। এটা মারাত্মক অভিযোগ। এর ব্যাখ্যা কোথায়? SIR শুরুর আগেই কীভাবে এই কারচুপি হতে পারে? সেই কারণেই আমরা বলছি চুপি-চুপি কারচুপি।” এ প্রসঙ্গে তিনি উদাহরণ বলেন, “কোচবিহার উত্তর বুথ নম্বর ২ আর বুথ নম্বর ৩০৩। বুথ নম্বর ২-তে ২০০২ এর ভোটার লিস্টে ৭১৭টি নাম ছিল। এখন হয়ে যাচ্ছে ১৪০। তাহলে বাকিরা কোথায় গেলেন?”
বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ বলেন, “কুণালবাবু বিশেষজ্ঞ মানুষ। এর আগেও একাধিক অভিযোগ করেছেন। অভিযোগ করা এক জিনিস আর তথ্য প্রমাণ অন্য জিনিস।” উল্লেখ্য়, SIR ঘোষণার পরই তোলপাড় রাজ্য-রাজনীতি। ইতিমধ্যে দুজনের মৃত্যুর খবর প্রকাশ্যে এসেছে। এর মধ্যে একজনের পরিবারের দাবি, NRC আতঙ্কে আত্মহত্যা করেছেন, অন্যজনের পরিবার বলেছেন, SIR আতঙ্কের জন্য এমন পদক্ষেপ করেছেন। এই আবহের মধ্যেই এবার এই নিয়ে তালিকা প্রকাশ করল তৃণমূল।
