Kunal Ghosh: ‘বাংলায় No. 1 দল হবে বিজেপি?’, পিকের দাবির পিছনে আসল ‘রহস্য’ ফাঁস করলেন কুণাল

নির্ণয় ভট্টাচার্য্য | Edited By: জয়দীপ দাস

Apr 12, 2024 | 8:56 PM

Kunal Ghosh: পিকে-র মতে, দক্ষিণ ও পূর্ব ভারতে সংগঠন বিস্তারের জন্য বছরের পর বছর ধরে পরিশ্রম করেছে পদ্ম শিবির। এবার সেই পরিশ্রমের ফসল ঘরে আসতে পারে। পিটিআই-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে স্পষ্টতই বলেছেন, “আমার মনে হচ্ছে, এবার বিজেপি পশ্চিমবঙ্গ থেকে এক নম্বর দল হিসেবে উঠে আসতে পারে।”

Follow Us

কলকাতা: দক্ষিণ ও পূর্ব ভারতে বিজেপি গতবারের তুলনায় ভাল ফলাফল করবে। লোকসভা ভোটে বাংলায় সর্বোচ্চ আসন লাভ করবে বিজেপি। পিটিআই-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সম্প্রতি এই ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন প্রশান্ত কিশোর। তা নিয়েই এখন কার্যত চর্চার ঝড় উঠে গিয়েছে বঙ্গ রাজনীতির আঙিনায়। এদিকে এই প্রশান্ত কিশোরই গত বিধানসভা নির্বাচনে তৃণমূলের পরামর্শদাতার কাজ করেছিলেন। সেই পিকে-র মুখে বিজেপির বঙ্গ জয়ের কথা শোনা যেতেই তেলেবেগুনে জ্বলে উঠলেন তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ। রীতিমতো কটাক্ষের সুরে বললেন, ও তো আসলে গাঁয়ে মানে না আপনে মোড়ল। কুণালের দাবি, বিজেপিকে তেল দিতেই এসব বলছেন পিকে। 

এদিকে পিকে-র মতে, দক্ষিণ ও পূর্ব ভারতে সংগঠন বিস্তারের জন্য বছরের পর বছর ধরে পরিশ্রম করেছে পদ্ম শিবির। এবার সেই পরিশ্রমের ফসল ঘরে আসতে পারে। পিটিআই-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে স্পষ্টতই বলেছেন, “আমার মনে হচ্ছে, এবার বিজেপি পশ্চিমবঙ্গ থেকে এক নম্বর দল হিসেবে উঠে আসতে পারে।” যদিও টিভি-৯ বাংলা ডিজিট্যালের ডেপুটি এক্সিকিউটিভ এডিটর নির্ণয় ভট্টাচার্য্যকে দেওয়া এক্সক্লুসিভ সাক্ষাৎকারে কুণাল বলছেন, “উনি শুধু পরামর্শদাতা থাকলে এসব ভুলভাল কথা বলতেন না। কিন্তু, ওনার রাজনৈতিক নেতা হওয়ার উচ্চাশা জাগল। ফলে উনি দল করে গেলেন। হালে পানি পাচ্ছেন না। বিজেপিকে পুজো দিতে হবে। সেই রাজনীতির সমীকরণে উনি বিজেপিকে তেল দিয়ে কথা বলছেন। উনি যদি সত্যি ভোট কুশলী থাকলে তাহলে এ কথা বলতে পারতেন না।” এখানেই না থেমে পিকে-র কর্মদক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে তিনি বলেন, “২০২১ সালেই তো উনি হিসাব মেলাতে পারেনি। আমরা বলেছিলাম তৃণমূল ২০০ পার করবে। এর জন্য ভোট কুশলী হওয়ার প্রয়োজন নেই। প্রশান্ত কিশোর আসলে গাঁয়ে মানে না আপনে মোড়ল। ব্যবসা করতে এসেছিল এখন বিজেপিকে তেল দিতে গিয়েছেন।”

প্রসঙ্গত, ইতিমধ্যেই বাংলায় এসে লোকসভা ভোটে বঙ্গ বিজেপির টার্গেট ঠিক করে দিয়েছেন অমিত শাহ। পদ্ম শিবিরের একটা বড় অংশের দাবি, তারা ৩০ এর বেশি আসন পাবেন বাংলার বুকে। এদিন কুণাল আবার দাবি করেন তৃণমূল সর্বোচ্চ আসন পাবে। তাঁর কথায়, এই মুহূর্তে ভোট হলে তৃণমূল ৩০ থেকে ৩৫ আসন পাবে। কিন্তু, আগের ভোটে পিকে-র সাহায্য নেওয়ার প্রসঙ্গ উঠতেই কুণালের উত্তর, “বিজেপিও এরকম সাহায্য নিয়েছে। কংগ্রেসও নিয়েছে। তৃণমূলও নিয়েছে। এটা নতুন নয়। কিন্তু ভোট কুশলীর যখন নেতা হওয়ার মানসিকতা জন্মে যায় কিন্তু ক্ষমতা থাকে না তখন বড় গাছকে পুজো দিতে হয় লতাপাতা হয়ে থাকতে গেলে। উনি বিজেপিকে পুজো দিচ্ছেন।” তাহলে কী এখনও তৃণমূলের সঙ্গে যোগ রয়েছে প্রশান্ত কিশোরের? উত্তর কিন্তু নেই স্বয়ং কুণাল ঘোষের কাছেও। শুধু বললেন, “পিকের সঙ্গে দলের যোগাযোগ রয়েছে কিনা আমি বলতে পারব না। পিকে আছেন কী নেই আমার জানা নেই।” 

কলকাতা: দক্ষিণ ও পূর্ব ভারতে বিজেপি গতবারের তুলনায় ভাল ফলাফল করবে। লোকসভা ভোটে বাংলায় সর্বোচ্চ আসন লাভ করবে বিজেপি। পিটিআই-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সম্প্রতি এই ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন প্রশান্ত কিশোর। তা নিয়েই এখন কার্যত চর্চার ঝড় উঠে গিয়েছে বঙ্গ রাজনীতির আঙিনায়। এদিকে এই প্রশান্ত কিশোরই গত বিধানসভা নির্বাচনে তৃণমূলের পরামর্শদাতার কাজ করেছিলেন। সেই পিকে-র মুখে বিজেপির বঙ্গ জয়ের কথা শোনা যেতেই তেলেবেগুনে জ্বলে উঠলেন তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ। রীতিমতো কটাক্ষের সুরে বললেন, ও তো আসলে গাঁয়ে মানে না আপনে মোড়ল। কুণালের দাবি, বিজেপিকে তেল দিতেই এসব বলছেন পিকে। 

এদিকে পিকে-র মতে, দক্ষিণ ও পূর্ব ভারতে সংগঠন বিস্তারের জন্য বছরের পর বছর ধরে পরিশ্রম করেছে পদ্ম শিবির। এবার সেই পরিশ্রমের ফসল ঘরে আসতে পারে। পিটিআই-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে স্পষ্টতই বলেছেন, “আমার মনে হচ্ছে, এবার বিজেপি পশ্চিমবঙ্গ থেকে এক নম্বর দল হিসেবে উঠে আসতে পারে।” যদিও টিভি-৯ বাংলা ডিজিট্যালের ডেপুটি এক্সিকিউটিভ এডিটর নির্ণয় ভট্টাচার্য্যকে দেওয়া এক্সক্লুসিভ সাক্ষাৎকারে কুণাল বলছেন, “উনি শুধু পরামর্শদাতা থাকলে এসব ভুলভাল কথা বলতেন না। কিন্তু, ওনার রাজনৈতিক নেতা হওয়ার উচ্চাশা জাগল। ফলে উনি দল করে গেলেন। হালে পানি পাচ্ছেন না। বিজেপিকে পুজো দিতে হবে। সেই রাজনীতির সমীকরণে উনি বিজেপিকে তেল দিয়ে কথা বলছেন। উনি যদি সত্যি ভোট কুশলী থাকলে তাহলে এ কথা বলতে পারতেন না।” এখানেই না থেমে পিকে-র কর্মদক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে তিনি বলেন, “২০২১ সালেই তো উনি হিসাব মেলাতে পারেনি। আমরা বলেছিলাম তৃণমূল ২০০ পার করবে। এর জন্য ভোট কুশলী হওয়ার প্রয়োজন নেই। প্রশান্ত কিশোর আসলে গাঁয়ে মানে না আপনে মোড়ল। ব্যবসা করতে এসেছিল এখন বিজেপিকে তেল দিতে গিয়েছেন।”

প্রসঙ্গত, ইতিমধ্যেই বাংলায় এসে লোকসভা ভোটে বঙ্গ বিজেপির টার্গেট ঠিক করে দিয়েছেন অমিত শাহ। পদ্ম শিবিরের একটা বড় অংশের দাবি, তারা ৩০ এর বেশি আসন পাবেন বাংলার বুকে। এদিন কুণাল আবার দাবি করেন তৃণমূল সর্বোচ্চ আসন পাবে। তাঁর কথায়, এই মুহূর্তে ভোট হলে তৃণমূল ৩০ থেকে ৩৫ আসন পাবে। কিন্তু, আগের ভোটে পিকে-র সাহায্য নেওয়ার প্রসঙ্গ উঠতেই কুণালের উত্তর, “বিজেপিও এরকম সাহায্য নিয়েছে। কংগ্রেসও নিয়েছে। তৃণমূলও নিয়েছে। এটা নতুন নয়। কিন্তু ভোট কুশলীর যখন নেতা হওয়ার মানসিকতা জন্মে যায় কিন্তু ক্ষমতা থাকে না তখন বড় গাছকে পুজো দিতে হয় লতাপাতা হয়ে থাকতে গেলে। উনি বিজেপিকে পুজো দিচ্ছেন।” তাহলে কী এখনও তৃণমূলের সঙ্গে যোগ রয়েছে প্রশান্ত কিশোরের? উত্তর কিন্তু নেই স্বয়ং কুণাল ঘোষের কাছেও। শুধু বললেন, “পিকের সঙ্গে দলের যোগাযোগ রয়েছে কিনা আমি বলতে পারব না। পিকে আছেন কী নেই আমার জানা নেই।” 

Next Article