AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Kunal Ghosh on Doctors: সব বিষয়ে সরকার কী করে নজর দেবে? ডাক্তারদের ‘ভয়ঙ্কর অপকীর্তির’ কথা বলে কুণালের সাফাই

Kunal Ghosh on Doctors: কুণাল বলছেন, “ওটি-তে তিনজন সিনিয়র ডাক্তারদের থাকার কথা ছিল। একজনও ছিলেন না। অ্যানাস্থেসিয়া যাঁর দেওয়ার কথা ছিল সেই মহিলা ডাক্তারও ছিলেন। ফলে একজন পিজিটি অ্যানাস্থেসিয়া দেওয়ার কাজ করেন। তখন থেকেই জটিলতা শুরু হয়।”

Kunal Ghosh on Doctors: সব বিষয়ে সরকার কী করে নজর দেবে? ডাক্তারদের ‘ভয়ঙ্কর অপকীর্তির’ কথা বলে কুণালের সাফাই
কুণাল ঘোষImage Credit: Tv9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Jan 15, 2025 | 3:44 PM
Share

কলকাতা: ওটির পরেও প্রসূতি দীর্ঘক্ষণ বেঁচে ছিলেন। কাঁচা হাতে কাজ হয়েছে। সিনিয়র চিকিৎসকদের কর্তব্যে গাফিলতির কারণেই প্রাণ হারাতে হয়েছে ওই মহিলাকে। তারপরেও কেন গ্রেফতার করা হবে না অভিযুক্ত চিকিৎসকদের? প্রশ্ন তুলছেন তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ। একইসঙ্গে তাঁর দাবি, স্যালাইন নিয়ে হইচই আসলে আসল ঘটনা থেকে মোড় ঘোরানোর জন্যই। আর তা করছেন দ্রোহকালের সব বিপ্লবী চিকিৎসকেরা। কুণালের দাবি, একই ডাক্তার একই সময়ে একই অ্য়াপর্ন পরে দু’টি ওটি করেছেন। যা বেআইনি। প্রশ্ন তুলছেন, ইন্টার্ন, পিজিটি দের নিয়েও। কুণালের দাবি, যাঁদের সিনিয়রদের অপারেশন করার প্রক্রিয়া দাঁড়িয়ে দেখা, শেখার কথা, তাঁরাই করেছেন অপারেশন। কিন্তু, এত বিশদে সব ঘটনা সরকারের পক্ষে কীভাবে দেখা বা পর্যবেক্ষণ করা সম্ভব সেই প্রশ্নও তুলেছেন তিনি। 

যদিও স্যালাইন কাণ্ড নিয়ে বিশেষ উচ্চবাচ্য করতে দেখা গেল তাঁকে। শুধু বললেন, “এটা হাসপাতালের ঘটনা। প্রশাসন দেখছে, পুলিশ দেখছে। তদন্ত হয়েছে। প্রাথমিক রিপোর্ট এসেছে। চিফ সেক্রেটারি এ বিষয়ে জানিয়েছেন। তাই আমাদের দলের তরফ থেকে কোনও বক্তব্য নেই।” তাঁর আরও দাবি, অহেতুক কুৎসা করা হচ্ছে। সাংবাদিক বৈঠকে খানিক ক্ষোভের সুরেই তিনি বলেন, “যেভাবে মূল বিষয় থেকে নজর ঘোরাবার জন্য রাজনৈতিক আক্রমণ আবার শুরু হয়েছে তার পরিপ্রেক্ষিতে আমরা দু’একটি কথা বলতে বাধ্য হচ্ছি। যদি কোথাও স্যালাইন সংক্রান্ত বিষয়ে ক্রুটি থাকে তাহলে তা সরকারি তদন্তে উঠে আসবে। পাশাপাশি অন্য অভিযোগও আসছে। ওখানে একটা ভয়ঙ্কর অপকীর্তি ঘটেছে যার সঙ্গে ডাক্তারবাবুদের একটা ভূমিকা থেকে যাচ্ছে।” 

কুণাল বলছেন, “ওটি-তে তিনজন সিনিয়র ডাক্তারদের থাকার কথা ছিল। একজনও ছিলেন না। অ্যানাস্থেসিয়া যাঁর দেওয়ার কথা ছিল সেই মহিলা ডাক্তারও ছিলেন। ফলে একজন পিজিটি অ্যানাস্থেসিয়া দেওয়ার কাজ করেন। তখন থেকেই জটিলতা শুরু হয়। পিজিটিরা ওটি করেছেন। তাঁদের সাহায্য করেছেন একজন ইন্টার্ন। যখন তাঁরা দেখেছেন সমস্যা তৈরি হচ্ছে তখনও তাঁরা যথাযথ ব্যবস্থা নেননি। কাঁচা হাতে কাজ হয়েছে। ওই ওটির পরেও প্রসূতি দীর্ঘক্ষণ বেঁচে ছিলেন।”