Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Weather Update: আগামী তিন থেকে চার ঘণ্টার মধ্যেই এই এলাকাগুলিতে ব্যাপক দুর্যোগের পূর্বাভাস! সতর্ক করল আবহাওয়া দফতর

Weather Update: সোমবার সকালে কিছুটা হলেও রোদের দেখা মিলেছিল দক্ষিণবঙ্গের বেশ কিছু জেলাতে। তবে কলকাতায় আকাশের মুখ ভারই ছিল। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কালো মেঘে ঢেকে যায় আকাশ।

Weather Update: আগামী তিন থেকে চার ঘণ্টার মধ্যেই এই এলাকাগুলিতে ব্যাপক দুর্যোগের পূর্বাভাস! সতর্ক করল আবহাওয়া দফতর
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Mar 20, 2023 | 10:09 AM

কলকাতা: আগামী তিন থেকে চার ঘণ্টার মধ্যে ধেয়ে আসছে ঝড়। ঝেঁপে নামবে বৃষ্টি। আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস কলকাতা-সহ পাশ্ববর্তী এলাকাগুলিতে ৪০-৫০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়া বইবে। সঙ্গে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টিপাত হবে। দক্ষিণবঙ্গের বেশিরভাগ জেলা, বিশেষত উপকূলবর্তী এলাকাগুলিতে বিপর্যয়ের আশঙ্কা বেশি। বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। তাই আবহাওয়াবিদরা সকলকে নিরাপদ জায়গায় থাকার আবেদন জানিয়েছেন। আলিপুর আবহাওয়া দফতরের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, এখনই পিছু ছাড়ছে না বৃষ্টি। আগামী ২-৩ দিন ধরে বৃষ্টি চলবে। কোথাও কোথাও শিলাবৃষ্টি হওয়ারও সম্ভাবনা রয়েছে। সঙ্গে বইতে পারে দমকা হাওয়া। সোমবার সকালে কিছুটা হলেও রোদের দেখা মিলেছিল দক্ষিণবঙ্গের বেশ কিছু জেলাতে। তবে কলকাতায় আকাশের মুখ ভারই ছিল। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কালো মেঘে ঢেকে যায় আকাশ।

শুরু হয় ঝিরঝিরি বৃষ্টি। আলিপুর আবহাওয়া দফতরের ৯টার বুলেটিন অনুযায়ী, আগামী ৩-৪ ঘণ্টার মধ্যে বৃষ্টি আসবে কলকাতায়। দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতেও বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। আগামী মঙ্গলবার পর্যন্ত পরিস্থিতি এমনই থাকবে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা।

তবে গত দুদিনের বৃষ্টিতে দুই মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, বাঁকুড়ায় চাষে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। বিঘার পর বিঘা ফসল নষ্ট হয়েছে। সাত মিনিটের কালবৈশাখীতে তছনছ হয়ে গিয়েছে পূর্ব মেদিনীপুরের রামনগরের বিস্তীর্ণ এলাকা। মরসুমের শুরুতেই এত বিশাল পরিমাণ ফসল নষ্ট হওয়ায় মাথায় হাত চাষিদের। জেলার প্রত্যন্ত গ্রামগুলিতে একাধিক বাড়ির ছাউনি উড়ে গিয়েছে। স্থানীয় প্রশাসনের তরফে সে অর্থে এখনও কোনও পদক্ষেপ করা হয়নি বলে অভিযোগ। এই ধরনের আবহাওয়া চলতে থাকলে, প্রহর গুনছেন চাষি ও কাচাবাড়ির বাসিন্দারা।