AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Weather Update: কমল তাপমাত্রা, ফের ব্যাটিং শীতের! কতদিন থাকবে জাঁকিয়ে ঠান্ডা?

Weather Update: শেষ কয়েকদিন ধরে রাতের তাপমাত্রা ছিল ১৮. ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কিন্তু আচমকাই শুক্রবার রাতের তাপমাত্রা নেমে যায় এক ধাক্কায় অনেকটাই। তাপমাত্রা নামে ১৬. ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসে।

Weather Update: কমল তাপমাত্রা, ফের ব্যাটিং শীতের! কতদিন থাকবে জাঁকিয়ে ঠান্ডা?
ফের পারদ পতন (ফাইল ছবি)
| Edited By: | Updated on: Jan 17, 2022 | 11:29 AM
Share

কলকাতা: পশ্চিমী ঝঞ্ঝার প্রভাব কাটতেই রাজ্যে ফিরল শীতের আমেজ। এক লাফে ৩ ডিগ্রি নামল তাপমাত্রার পারদ। আজ সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১২.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কম। জেলাতেও তাপমাত্রা কমল গড়ে ২ থেকে ৩ ডিগ্রি।

শেষ কয়েকদিন ধরে রাতের তাপমাত্রা ছিল ১৮. ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কিন্তু আচমকাই শুক্রবার রাতের তাপমাত্রা নেমে যায় এক ধাক্কায় অনেকটাই। তাপমাত্রা নামে ১৬. ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। আবহাওয়াবিদরা বলেছিলেন, ওই সময়ে এই তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে ২ ডিগ্রি কম। শনিবার বিকেলের পর থেকে ধীরে ধীরে কমতে শুরু করে বৃষ্টির প্রভাব। রবিবার থেকেই শুষ্ক আবহাওয়া ছিল। ফলে তাপমাত্রা কমতে শুরু করে। আবহাওয়া দফতর আগেই জানিয়েছিল, রাতের তাপমাত্রা আগামী ৪৮ ঘন্টায় আর প্রায় ২ ডিগ্রি নেমে যাবে। রাতের তাপমাত্রা ১৪-র কোঠায় যাবে বলে মনে করছিলেন আবহাওয়াবিদরা। বাস্তবেও তেমনটাই হল।

উত্তরবঙ্গেও রয়েছে ঘন কুয়াশার দাপট। ২৪ ঘন্টায় দার্জিলিং, কালিম্পংয়ে হালকা বৃষ্টির সামান্য সম্ভাবনা। বাকি জেলায় ঘন কুয়াশার দাপট আগামী চার পাঁচ দিন। আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, আগামী দুই দিনে সামান্য কমতে পারে তাপমাত্রা। তারপর থেকে অপরিবর্তিত থাকবে আবহাওয়া।

প্রসঙ্গত, এই মরসুমে ডিসেম্বরেও বেশিরভাগ সময়ই আকাশে ছিল মেঘ। সমুদ্র থেকে জোলো বাতাসের আনাগোনা ছিল। সব মিলিয়ে ডিসেম্বরে চিৎপাত শীত। অনুভূতিতে টের পেয়েছেন বঙ্গবাসী। পরিসংখ্যানও সেই কথাই বলছে। রাতের তাপমাত্রা গড় থাকলেও, তা স্বাভাবিকের ওপরেই। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা গড়ে ১৭ ডিগ্রির আশেপাশেই থাকবে। সর্বনিম্ন তাপমাত্রার গড় স্বাভাবিকের চেয়ে ১.২ ডিগ্রি বেশি। ১৮ দিন তাপমাত্রা স্বাভাবিকের ওপরে। ১৩ দিন তাপমাত্রা স্বাভাবিক বা তার নীচে ছিল।

আরও পড়ুন: জ্বলছিল গোটা বাড়ি, বের হতে পারেনি ওরা, ঘরেই ঝলসে শেষ খুদে প্রাণগুলো

আরও পড়ুন: করোনায় তিন সপ্তাহে ৩৭২ জনের মৃত্যু রাজ্যে, রয়েছে শিশুও, কতটা উদ্বেগের?