Nabanna: পুরনো বদলির ২৪ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই ফের একঝাঁক আমলা বদল নবান্নের
Nabanna: স্মারকি মহাপাত্রকে কিছু দিন আগে ভূমি দফতর থেকে সরিয়ে মাস এডুকেশনে পাঠানো হয়েছিল। তাঁকে এখন সায়েন্স, টেকনোলজি এবং বায়ো টেকনলজি বিভাগের সচিব করা হল। একইসঙ্গে খলিল আহমেদ ছিলেন পশ্চিমাঞ্চল উন্নয়ন বোর্ডের প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি। তাঁকেও বদলানো হয়েছে।
কলকাতা: আবারও সচিব বদল। ফের একযোগে একাধিক সচিবকে বদলে ফেলল নবান্ন। একাধিক বিভাগের পদস্থ কর্তাদের অন্যত্র পাঠিয়ে দেওয়া হল। রাজেশ সিনহা হাউজিং ডিপার্টমেন্টের প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি পদে ছিলেন। সঙ্গে তাঁকে যুব ও ক্রীড়া দফতরের অতিরিক্ত সচিব পদের দায়িত্ব দেওয়া হল। ভূমি এবং ভূমি সংস্কার দফতরেরে বিভাগীয় সচিব ছিলেন রশ্মি কমল। তাঁকে পশ্চিমাঞ্চল উন্নয়ন বোর্ডের সচিব করা হল।
স্মারকি মহাপাত্রকে কিছু দিন আগে ভূমি দফতর থেকে সরিয়ে মাস এডুকেশনে পাঠানো হয়েছিল। তাঁকে এখন সায়েন্স, টেকনোলজি এবং বায়ো টেকনলজি বিভাগের সচিব করা হল। একইসঙ্গে খলিল আহমেদ ছিলেন পশ্চিমাঞ্চল উন্নয়ন বোর্ডের প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি। তাঁকে ফুড প্রসেসিং এবং হর্টি কালচার দফতরে প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি করে পাঠানো হচ্ছে। বাকি বাকি দু’জন অতিরিক্ত চিফ সেক্রেটারি পদের।
প্রসঙ্গত, একদিন আগে আরও ৮ আমলাকে বদলে ফেলেছিল নবান্ন। বদলে যায় ৮ আইএএস অফিসারের দফতর। বুধবার আরও একটি নির্দেশিকা সামনে এনেছিল নবান্ন। মণীশ জৈনকে শিক্ষা দফতর থেকে সরিয়ে উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দফতরের প্রধান সচিব করা হয়। তার জায়গায় আসেন বিনোদ কুমার। বিনোদ কুমার আগে নগরোয়ন্নয়ন ও পুর দফতরের সচিব ছিলেন। একইসঙ্গে মহম্মদ গুলাম আলি আনসারিকে সংখ্যালঘু উন্নয়ন দফতর থেকে সরানো হয়। নিয়ে যাওয়া হয়েছে পুর ও নগরোন্নয়ন দফতরে। দফতর বদলেছে আইএএস পি বি সেলিম, বিজয় ভারতী, সৌম্য পুরকাইত, জয়শী দাশুগুপ্তা, শিলাদিত্য বসু রায় ও অমিত রায় চৌধুরীরও।