Prickly Heat: ঘামাচির উপর পাউডার নয় এই ৫ উপাদান লাগান, ১ মিনিটে কমবে চুলকানি
Home Remedies: ঘামাচির হাত থেকে রেহাই পেতে অনেকেই ট্যালকম পাউডারের সাহায্য নেন। পাউডার মাখলেই ঘামাচি ঠিক হয়ে যায়—এই ধারণা সম্পূর্ণরূপে ভুল। বরং, পাউডার মাখলে ঘর্মগ্রন্থিগুলোর মুখ বন্ধ হয়ে যায়। এতে ত্বকের প্রদাহ বাড়ে এবং ব্রণ, র্যাশের সমস্যা দেখা দেয়।
গরমেই বাড়ে ত্বকের সমস্যা। ঘামে বাড়ে স্কিন র্যাশের সমস্যা। হাতে-পায়ে লাল দাগ, চুলকানির সমস্যা দেখা দেয়। গরমে সবচেয়ে বেশি বিরক্তিকর হয় ঘামাচির সমস্যা। পিঠভর্তি ঘামাচি হলে চুলকানির শেষ নেই। আবার চুলকানোর পরই দেখা যায় জ্বালাভাব। ত্বকের রন্ধ্রে ঘাম জমে থাকার কারণে ঘামাচি দেখা দেয়। আর এই ভ্যাপসা গরমে ঘামাচি খুব কমন সমস্যা।
ঘামাচির হাত থেকে রেহাই পেতে অনেকেই ট্যালকম পাউডারের সাহায্য নেন। পাউডার মাখলেই ঘামাচি ঠিক হয়ে যায়—এই ধারণা সম্পূর্ণরূপে ভুল। বরং, পাউডার মাখলে ঘর্মগ্রন্থিগুলোর মুখ বন্ধ হয়ে যায়। এতে ত্বকের প্রদাহ বাড়ে এবং ব্রণ, র্যাশের সমস্যা দেখা দেয়। ঘামাচির হাত থেকে মুক্তি পেতে প্রাকৃতিক উপায়ের সাহায্য নিন।
বরফ: ঘামাচির হাত থেকে মুক্তি পেতে ঠান্ডা জল বা বরফের সাহায্য নিন। ঠান্ডা জলে স্নান করলে কিংবা ত্বকে বরফ ঘষলে ঘামাচির হাত থেকে মুক্তি পাবেন। পাতলা সুতির কাপড়ে বরফ মুড়ে ব্যবহার করবেন।
অ্যালোভেরা জেল: ঘামাচির উপর পাউডার লাগানোর বদলে অ্যালোভেরা জেল মাখুন। ত্বকের উপর অ্যালোভেরা জেল মাখলে প্রদাহ, চুলকানি কমে।
নিমপাতা: গরমকালে নিম পাতার জলে স্নান করলে একাধিক ত্বকের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। একমুঠো নিম পাতা ফুটিয়ে নিন। সেই জল স্নানের জলে মিশিয়ে নিন। নিম জলে স্নান করলে ঘামাচি, র্যাশ, ব্রণর সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
ওটমিল: ওটস খেলে যেমন ত্বকের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। স্নানের জলেও ওটস মেশাতে পারেন। ওটস গুঁড়ো করে নিন। স্নানের জলে এক চামচ ওটসের গুঁড়ো মিশিয়ে নিন। ওই জলে স্নান করলে ঘামাচি, র্যাশ, একজিমার সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
বেকিং সোডা: বেকিং সোডা ঘামাচি ও র্যাশের হাত থেকে মুক্তি দেয়। এক কাপ ঠান্ডা জলে এক চামচ বেকিং সোডা মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণটি ত্বকের উপর ১০ মিনিট লাগিয়ে রাখুন। এরপর স্নান করে নিন। এতে ঘামাচি, র্যাশের হাত থেকে রেহাই পাবেন।