AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Kalimpong: গরমে সোয়েটার পরতে চান? এই ৫ পাহাড়ি গ্রামের ঠিকানায় আজই বুকিং করুন

Offbeat Destinations: গরমের হাত থেকে বাঁচতে অনেকেই পরিকল্পনা করে নিয়েছেন দার্জিলিং বেড়াতে যাওয়ার। উত্তরবঙ্গের ট্রেনের টিকিটও মিলছে না। গরমের ছুটিতে সোয়েটার পরতে চাইলে আপনিও যেতে পারেন উত্তরবঙ্গের এই অফবিট ডেস্টিনেশনে। গরমে স্বস্তি মিলবে। পাশাপাশি মিলছে প্রাকৃতিক প্রশান্তি।

Kalimpong: গরমে সোয়েটার পরতে চান? এই ৫ পাহাড়ি গ্রামের ঠিকানায় আজই বুকিং করুন
| Updated on: May 03, 2024 | 12:06 PM
Share

বৈশাখের শুরু থেকেই তাপপ্রবাহ চলছে দক্ষিণবঙ্গে। দেখা নেই কালবৈশাখীরও। অথচ, উত্তরবঙ্গে এখনও গায়ে চাদর দিতে হচ্ছে। গরমের হাত থেকে বাঁচতে অনেকেই পরিকল্পনা করে নিয়েছেন দার্জিলিং বেড়াতে যাওয়ার। উত্তরবঙ্গের ট্রেনের টিকিটও মিলছে না। গরমের ছুটিতে সোয়েটার পরতে চাইলে আপনিও যেতে পারেন উত্তরবঙ্গের এই অফবিট ডেস্টিনেশনে। গরমে স্বস্তি মিলবে। পাশাপাশি মিলছে প্রাকৃতিক প্রশান্তি।

ঋষিখোলা: পশ্চিমবঙ্গ ও সিকিমের সীমান্ত দিয়ে বয়ে চলা ঋষি নদীর তীরে গড়ে উঠেছে ছোট্ট পর্যটন কেন্দ্র। কালিম্পং থেকে মাত্র ৩৬ কিলমিটার দূরত্বে অবস্থিত ঋষিখোলা। নদীর পাশেই রয়েছে থাকার জায়গা। পেডং, আরিতার, সিলারিগাঁও, ইচ্ছেগাঁওয়ের মতো বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্র রয়েছে ঋষিখোলার খুব কাছেই। রয়েছে নদীর ধারে ক্যাম্পিং করার সুযোগও।

গীতখোলা: কালিম্পংয়ের কোলে অবস্থিত গীতখোলা। পাইনে ঘেরা ছোট্ট জনপদ। ‘খোলা’ মানেই নদী। তবে, এই গীতখোলা তিনটি ঝর্নার মিলনক্ষেত্র। গীতখোলা থ্রি সিস্টার ওয়াটারফলস নামে পরিচিত এই জায়গা। এখানে রয়েছে ১৯৩৭ সালে ব্রিটিশদের তৈরি লোহার ব্রিজ। গীতখোলা ভিউ পয়েন্টের খুব কাছেই রয়েছে নকডারা হ্রদ। গীতখোলা বেড়াতে গেলে রাত কাটাতে হবে লুনসেল কিংবা নকডারাতে।

সিংমারি: দার্জিলিংয়ের ম্যাল থেকে মাত্র ৪ কিলোমিটার দূরত্বে এই অফবিট জনপদ। সিংমারির কোলে দাঁড়িয়ে দেখা যায় গোটা শৈলশহরকে। চা বাগানে ঘেরা গোটা গ্রাম। কাঞ্চনজঙ্ঘা রেঞ্জও দেখা যায় এখান থেকে। রয়েছে ছোট্ট মনাস্ট্রি। এই গ্রাম থেকে দার্জিলিংয়ের রোপওয়ে, হিমালয়ান মাউন্টেনিয়ারিং মিউজিয়াম, সিংটমের চা বাগান সবই ঘুরে নিতে পারবেন।

খারকা গাঁও: কালিম্পংয়ের আরেকটি অফবিট ডেস্টিনেশন হল খারকা গাঁও। ডেলো থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটারের রাস্তা। এখানে রয়েছে ১৯৭৬ সালের প্রতিষ্ঠিত জাঙ ধক পালরি মনাস্ট্রি। খারকা গাঁওয়ের অন্যতম আকর্ষণ হল পঞ্চমী জলপ্রপাত। এছাড়া খারকা গাঁও থেকে ঘুরে দেখতে পারেন ফিক্কালে গাঁও, রামধুরা, ইচ্ছে গাঁও, ডেলো পার্ক, লাভা, লোলেগাঁওয়ের মতো বিভিন্ন জায়গা।

কাফের গাঁও: কালিম্পংয়ের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র কাফের গাঁও। লাভা ও লোলেগাঁওয়ের ঠিক মধ্যিখানে অবস্থিত কাফের গাঁও।লোলেগাঁও থেকে মাত্র ৫ কিলোমিটারের পথ। ‘কাফের’ নামের একটি ফুল পাওয়া যায় এই গ্রাম। সেখান থেকেই গ্রামের নাম ‘কাফের গাঁও’। এই পাহাড়ি গ্রাম থেকেও কাঞ্চজঙ্ঘা দেখা যায়। লাভা, লোলেগাঁওয়ের পাশাপাশি এখান থেকে চারখোল, ঝান্ডিদাঁড়া ইত্যাদি জায়গা ঘুরে দেখতে পারেন।