তৈলাক্ত ত্বকের সমস্যা! ভুলেও এই কাজগুলো করবেন না
তৈলাক্ত ত্বক হোক বা শুষ্ক, মেকআপ ব্রাশ ও স্পঞ্জ পরিষ্কার করুন। মেকআপ ব্রাশ, স্পঞ্জ ও ব্লেন্ডারের মতো পণ্যগুলো নিয়মিত পরিষ্কার করুন। এতে জীবাণু থাকলে এবং তৈলাক্ত ত্বকের সংস্পর্শে এলে ব্রণ, ব্ল্যাকহেডসের সমস্যা বাড়বে।

যে কোনও আবহাওয়াতেই নাজেহাল অবস্থা হয় তৈলাক্ত ত্বকের। সারাক্ষণ মুখ জুড়ে তেলতেল ভাব থাকে। তার সঙ্গে বাড়ে ব্রেকআউটের সমস্যা। এমনকি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ঘরে বসে থাকলেও যেন নাকের দু’পাশ দিয়ে ও কপাল জুড়ে তেল বেরোতেই থাকে। এখন থেকেই তৈলাক্ত ত্বকের যত্ন নিতে হবে। কী-কী টিপস মেনে চললে এই সমস্যা এড়িয়ে যাওয়া যাবে, তা একবার দেখে নিন।
তৈলাক্ত ত্বকের যত্নে সবার আগে জাঙ্ক ফুড খাওয়া বন্ধ করুন। অস্বাস্থ্যকর খাবার খেলে সিবাম উৎপাদন বাড়বে। পাশাপাশি বাড়বে ব্রণ, ব্ল্যাকহেডস ও হোয়াইটহেডসের সমস্যা। এর সঙ্গে স্কিন কেয়ারে মানতে হবে বিশেষ কিছু নিয়ম। দিনে দু’বার মুখ ধোয়াই যথেষ্ট। তৈলাক্ত ত্বকের চিটচিটে ভাব এড়াতে অনেকেরই মনে হয় বার বার মুখ ধুয়ে নিলে ভাল হয়। কিন্তু অতিরিক্ত সিবাম পরিষ্কার করার জন্য ক্রমাগত ফেসওয়াশ ব্যবহার করবেন না। এতে ত্বকের প্রাকৃতিক তেল ও পিএইচ স্তরের ভারসাম্য নষ্ট হয়।
মুখে বার বার হাত দেবেন না। ত্বক তৈলাক্ত থাকলে এতে জীবাণু, ময়লা বেশি থাকে। এর উপর আপনি যদি বার বার হাত দেন, ব্রেকআউটের সমস্যা বাড়বে। পাশাপাশি ব্রণ হলে খুঁটবেন না। এতে ত্বকেরই ক্ষতি। ত্বকের যত্নে বাছুন সঠিক পণ্য। ত্বককে তেল মুক্ত রাখার পাশাপাশি হাইড্রেট রাখাও জরুরি। তাই ফেসওয়াশ থেকে ময়েশ্চারাইজার—এমন পণ্য বেছে নিন, যা ত্বকের জন্য উপকারী। অয়েল-ফ্রি ময়েশ্চারাইজার, স্যালিসিলিক অ্যাসিড যুক্ত পণ্য ব্যবহার করুন।
তৈলাক্ত ত্বক হোক বা শুষ্ক, মেকআপ ব্রাশ ও স্পঞ্জ পরিষ্কার করুন। মেকআপ ব্রাশ, স্পঞ্জ ও ব্লেন্ডারের মতো পণ্যগুলো নিয়মিত পরিষ্কার করুন। এতে জীবাণু থাকলে এবং তৈলাক্ত ত্বকের সংস্পর্শে এলে ব্রণ, ব্ল্যাকহেডসের সমস্যা বাড়বে।
