AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Kedarnath Dham: মাত্র ১ ঘণ্টায় কেদারনাথ, শোনপ্রয়াগে তৈরি হবে বিশ্বের অন্যতম উচ্চ রোপওয়ে পরিষেবা

Uttarakhand Travel: বিশ্বের অন্যতম সর্বোচ্চ উচ্চতায় চালু হবে এই রোপওয়ে পরিষেবা। এতে শোনপ্রয়াগ থেকে কেদারনাথ দূরত্ব অনেকটা কমে যাবে।

Kedarnath Dham: মাত্র ১ ঘণ্টায় কেদারনাথ, শোনপ্রয়াগে তৈরি হবে বিশ্বের অন্যতম উচ্চ রোপওয়ে পরিষেবা
| Edited By: | Updated on: Oct 16, 2022 | 2:33 PM
Share

প্রতিবছর দেশজুড়ে বহু পর্যটক, দর্শনার্থীরা কেদারনাথ ধাম (Kedarnath Dham) যাত্রা করেন। এমনকী কেদারনাথে বিদেশি পর্যটকদের সংখ্যাও নেহাত কম নয়। ট্রেকের আশায় অনেকেই উত্তরাখণ্ডের (Uttarakhand) কেদারনাথকে বেছে নেন। শোনপ্রয়াগ থেকে কেদারনাথ যেতে সময় লাগে আট থেকে বারো ঘণ্টা। হাঁটতে না পারলে দর্শনার্থীরা সাহায্য নেন ঘোড়ার। কিন্তু এবার এই বারোর ঘণ্টার দূরত্বটা কমতে চলেছে। শোনপ্রয়াগ (Sonprayag) থেকে কেদারনাথ আর পায়ে হেঁটে কিংবা ঘোড়ার পিঠে যেতে হবে না। বরং মাত্র ৬০ মিনিটেই পৌঁছে যাবেন শোনপ্রয়াগ থেকে কেদারনাথ। এই রুটে দ্রুত তৈরি হতে চলেছে রোপওয়ে (Ropeway)।

সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১১,৫০০ ফুট উচ্চতায় শোনপ্রয়াগ থেকে কেদারনাথে শুরু হতে চলেছে রোপওয়ে পরিষেবা। বিশ্বের অন্যতম সর্বোচ্চ উচ্চতায় চালু হবে এই রোপওয়ে পরিষেবা। এতে শোনপ্রয়াগ থেকে কেদারনাথ দূরত্ব কমে দাঁড়াবে ১৩ কিলোমিটার। যেখানে আট থেকে বারো ঘণ্টা সময় লাগত সেখানে মাত্র ১ ঘণ্টায় পৌঁছে যাওয়া যাবে। এতে পর্যটকদের যেমন সুবিধা হবে তেমনই উপকৃত হবেন পাহাড়ের মানুষও।

চলতি মাসের শেষে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর কেদারনাথ পরিদর্শনের পরিকল্পনা রয়েছে। তার আগেই এই রোপওয়ে পরিষেবা তৈরির প্রকল্প অনুমোদন করল উত্তরাখণ্ড সরকার। এই প্রকল্পটি বাস্তবায়নে প্রায় ১,২০০ কোটি টাকা খরচ হবে। রোপওয়ে পরিষেবা চালু হলে শোনপ্রয়াগ থেকে কেদারনাথ দূরত্ব ১৩ কিলোমিটার কমে যাবে। মাত্র ১ ঘণ্টায় শোনপ্রয়াগ থেকে কেদারনাথ পৌঁছে যাওয়া যাবে।

প্রতি বছর হাজার হাজার মানুষ কেদারনাথ ধামে তীর্থ করতে আসেন। তাঁদের মধ্যে বয়স্ক ভক্তরাও রয়েছে। শোনপ্রয়াগ থেকে কেদারনাথ পায়ে হেঁটে আসা তাঁদের পক্ষে কষ্টকর। তখন সাহায্য নিতে হয় ঘোড়ার। আশা করা হচ্ছে, এই রোপওয়ে পরিষেবায় উপকৃত হবেন তীর্থযাত্রীরা। যেহেতু সময় কম লাগবে এবং শারীরিক কষ্টও কম হবে, তাই এই রোপওয়ে পরিষেবার জন্য পাহাড়ে পর্যটকের সংখ্যাও বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে। শোনপ্রয়াগ রোপওয়ে পরিষেবার পাশাপাশি কেদারনাথ পায়ে হেঁটে যাত্রাপথের সম্প্রসারন এবং হেমকুণ্ড সাহেব রোপওয়ে প্রকল্পেরও অনুমোদন করা হয়েছে।