Alum Water in Skin Care: ত্বক পরিচর্যায় ধন্বন্তরি এই একটি জিনিস! প্রতিদিন এই ভাবে মুখ ধুয়ে দেখুন, তফাত বুঝবেন নিজেই
Skin Care Tips: ফিটকিরি দেখতে সাধারণ হলেও এর গুণের শেষ নেই। বিশেষ করে ত্বকের পরিচর্যায় ফিটকিরি তো অব্যর্থ। এমনিতে দাড়ি কাটার পরে কাটা জায়গায় ফিটকিরি লাগানোর অভ্যাস অনেকের। অন্য কোনও কাটাছেড়া জায়গাতেও এটি লাগানো যেতে পারে। তাতে সেপ্টিক হওয়ার ভয় থাকে না।

ফিটকিরি দেখতে সাধারণ হলেও এর গুণের শেষ নেই। বিশেষ করে ত্বকের পরিচর্যায় ফিটকিরি তো অব্যর্থ। এমনিতে দাড়ি কাটার পরে কাটা জায়গায় ফিটকিরি লাগানোর অভ্যাস অনেকের। অন্য কোনও কাটাছেড়া জায়গাতেও এটি লাগানো যেতে পারে। তাতে সেপ্টিক হওয়ার ভয় থাকে না।
ফিটকিরি ত্বকের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এতে আছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি-ফাঙ্গাল ও অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি গুণ। যা বিভিন্ন ধরনের ত্বকের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। ফিটকিরি মুখে নানা ভাবে ব্যবহার করা যায়। তবে ফিটকিরির জলের কত গুণ জানেন? ফিটকিরি জল দিয়ে মুখ ধুলে কী কী উপকার হয়?
বিশেষজ্ঞরা বলছেন নিয়মিত এই অভ্যাস করলে ত্বক আরও সুন্দর এবং উজ্জ্বল হয়। এতে ব্রণ, দাগ, ট্যান বা বলিরেখার সমস্যা দূর হয়। পাশাপাশি ত্বকে প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতাও আসে।
ব্রণ থেকে মুক্তি – ফিটকিরির জল দিয়ে মুখ ধুলে ব্রণের সমস্যা কমে। এতে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টি-ফাঙ্গাল গুণ থাকে, যা ত্বকে থাকা ক্ষতিকর জীবাণু ধ্বংস করে। এর ফলে ব্রণ ও তার প্রদাহ কমে যায়।
বলিরেখার সমস্যা দূর হয় – ফিটকিরির জল দিয়ে মুখ ধুলে বয়সজনিত বলিরেখা এবং সূক্ষ্ম রেখার মতো সমস্যা কমে। এছাড়া এতে ত্বক টানটান করার ক্ষমতাও আছে। বয়সের কারণে ঢিলে হয়ে যাওয়া ত্বক টানটান করতে এটি কার্যকর।
তৈলাক্ত ত্বকের জন্য উপকারী – ফিটকিরির জল ত্বকের অতিরিক্ত তেল উৎপাদন নিয়ন্ত্রণ করে এবং তৈলাক্ত ত্বকের সমস্যা কমায়। এটি মৃত কোষ এবং ময়লা দূর করে, ফলে ত্বক পরিষ্কার ও উজ্জ্বল হয়।
দাগ হালকা করে – ফিটকিরির জল দিয়ে মুখ ধুলে দাগ, পিগমেন্টেশন ও ট্যানিং-এর সমস্যা দূর হয়। নিয়মিত ব্যবহার ত্বকে প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা আনে।
র্যাশ ও জ্বালা থেকে আরাম – ফিটকিরির জল দিয়ে মুখ ধুলে ত্বকের জ্বালা, র্যাশ বা চুলকানি কমে। এতে থাকা অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি গুণ ত্বক ঠান্ডা ও আরাম দেয়। পাশাপাশি ত্বকের প্রদাহ কমাতেও এটি কার্যকর।
