Gold Loan: গোল্ড লোন নিতে চান? তবে অবশ্যই এই বিষয়গুলি জানতে হবে
Gold Loan: কিন্তু অনেকেই এখন হঠাৎ করে টাকা প্রয়োজন হলে গোল্ড লোন (Gold Loan) নেওয়াকেই বেছে নিচ্ছেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, হঠাৎ টাকার প্রয়োজন হলে গোল্ড লোন নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ।
টাকা ছাড়া জীবনে কাটানো খুবই কঠিন, এই কথা প্রায় সকলেরই জানা। জীবনে চলার পথে যে কোনও মুহূর্তে, যে কোনও কারণে টাকার প্রয়োজন হতে পারে। অনেকেরই হঠাৎ করা টাকা প্রয়োজন হলে পরিচিতদের থেকে ধার বা ব্যাঙ্ক থেকে পার্সোনাল লোন নেওয়া ছাড়া উপায় থাকে না। পার্সোনাল লোনে (Personal Loan) সুদের হার চড়া, তাই দরকারের সময় লোন নিলেও সেই সুদ সমেত সেই লোন মেটাতে বেগ পেতে হয়। কিন্তু অনেকেই এখন হঠাৎ করে টাকা প্রয়োজন হলে গোল্ড লোন (Gold Loan) নেওয়াকেই বেছে নিচ্ছেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, হঠাৎ টাকার প্রয়োজন হলে গোল্ড লোন নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ। কারণ পার্সোনাল লোনের তুলনায় গোল্ড লোনে সুদের হার অনেকটাই কম। তবে লোন নেওয়ার পর অনেকে ক্ষেত্রেই গ্রাহকদের সমস্যা হয়ে থাকে। তাই গোল্ড লোন নেওয়া আগে কিছু বিষয় মাথায় রাখা উচিৎ।
গোল্ড লোনের জন্য যেহেতু সোনা বন্ধক রাখতে হয়, তাই সুদের হার কম হয়। গোল্ড লোন নেওয়ার প্রক্রিয়াও অন্য লোনের তুলনায় সহজ, তাই অনেকেই এই লোনকে বেছে নিচ্ছেন। সাধারণত গোল্ড লোনের মেয়াদ ১ বছর থেকে ৩ বছর অবধি থাকতে পারে। তবে ঋণের পরিমাণের ওপর নির্ভর করে কিছু ক্ষেত্রে মেয়াদ বৃদ্ধিও হয়ে থাকে। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের নিয়ম অনুযায়ী সোনা বন্ধক দিয়ে ৯০ শতাংশ অবধি ঋণ পাওয়া যেতে পারে। আগে এটা ৭৫ শতাংশ থাকলেও করোনার পর সাধারণ মানুষের সুবিধার কারণে নিয়মে বদল ঘটেছে। আরও বিস্তারিত জানতে অবশ্যই ভিডিয়োটি দেখতে হবে।