ব্যাট হাতে বাইশ গজে তিনি তোলেন রানের ফোরায়া। আর বাইশ গজের বাইরে শত শত তরুণীর মনে তিনিই দেন দোলা। তরুণ ভারতীয় ক্রিকেটার শুভমন গিল (Shubman Gill) প্রায়শই থাকে আলোচনায়। কখনও চলে তাঁর অসাধারণ ইনিংস নিয়ে আলোচনা, কখনও গুঞ্জন শোনা যায় তাঁর প্রেম জীবন নিয়ে। প্রেমের জোয়ারে সত্যিই ভাসছেন শুভমন? মাঝে মাঝেই ভারতীয় ক্রিকেটের প্রিন্সের লাভ লাইফ নিয়ে হয় আলোচনা। বেশ কয়েকজনের নামও জড়িয়েছে গুজরাট টাইটান্সের অধিনায়কের সঙ্গে। এ বার শুভমন নিজে জানালেন তাঁর জীবনে প্রেম আছে কিনা।
কিংবদন্তি সচিন তেন্ডুলকরের মেয়ে সারা তেন্ডুলকর এবং বলিউড তারকা সেফ আলি খানের মেয়ে সারা আলি খানের সঙ্গে মাঝে মাঝেই জুড়েছে গিলের নাম। একাধিক ম্যাচে শুভমন যখন ফিল্ডিং করেছেন, গ্যালারি থেকে স্লোগান এসেছে, ‘হামারি ভাবি ক্যায়সি হো, সারা ভাবি জ্যায়সি হো…।’ লন্ডনে একই রেস্তোরাঁর একই জায়গা থেকে সারা ও গিল নিজের নিজের সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টে ছবি শেয়ার করেছিলেন। এরপর তাঁদের প্রেম নিয়ে কম আলোচনা হয়নি। গিল অবশ্য নিজেকে সিঙ্গল দাবি করেছেন।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে শুভমন জানিয়েছেন, তিন বছরেরও বেশি সময় ধরে তিনি সিঙ্গল। তারপরও চারিদিকে প্রচুর গুজব ছড়িয়েছে। গিলের কথায়, ‘আমার নিয়ে নানা জল্পনা-কল্পনা হয়েছে। একাধিক মানুষের সঙ্গে আমার নাম জুড়ে দেওয়া হয়েছে। এক এক সময় খুব বিরক্তিকর লাগে। কারণ মাঝে মাঝে এমন কারও সঙ্গে আমার নাম জুড়ে দেওয়া হয়, যে মানুষটাকে আমি জীবনে কখনও নিজের চোখে দেখিনি। এই মুহূর্তে আমি নিজের পেশাদার ক্রিকেট কেরিয়ারে আরও মনোযোগী হতে চাই। আমার জীবনে এখন অন্য কারও সঙ্গে থাকার কোনও জায়গা নেই। কারণ বছরের ৩০০টা দিন আমরা কোথাও না কোথাও ভ্রমণ করি। একটা সম্পর্কে সময় দিতে হয়। ফলে কারও সঙ্গে সম্পর্কে থাকার জন্য খুবই অল্প সময় রয়েছে।’
যখন ২২ গজে নামেন গিল, সেই সময় গ্যালারি থেকে আসা নানা স্লোগান কী চাপে ফেলে? শুভমন বলেন, ‘যদি সত্যি বলতে হয়, যখন আমি ব্যাটিং করতে যাই সেই সময় দর্শকদের ওই চিৎকার আমাকে ভেদ করতে পারে না। আমি অনেক বার এ কথা বলেছি। অটোমেটিক একটা আলাদা মোডে চলে যাই। নিজের কাজেই ফোকাসড থাকি। তখন মাথায় ঘুরতে থাকে যে, এই বোলার আমার বিরুদ্ধে বল করছে। কত রান তুলতে হবে, আমাকে কী করতে হবে, কোন গ্যাপে শট মারব, পরের ডেলিভারিটায় কী করতে পারি এগুলোই মাথায় ঘোরে। ফলে ব্যাটিং করার সময় গ্যালারিতে থাকা দর্শকদের কথা সে ভাবে মাথাতে ঢোকেই না। কিন্তু যখন ফিল্ডিং করি, সেই সময় সকলের কথাবার্তা কানে আসে। বিশেষ করে যখন বাউন্ডারি লাইনের সামনে ফিল্ডিং করতে হয়, তখন অনেক কিছুই শুনতে পাই।’
বর্তমানে গুজরাটের জার্সিতে আইপিএলে খেলতে দেখা যাচ্ছে গিলকে। ৮ ম্যাচে ৩০৫ রান তুলেছেন টাইটান্স অধিনায়ক। রয়েছে ৩টি হাফসেঞ্চুরি। আইপিএলের চলতি মরসুমে ৮টি ম্যাচ খেলে গুজরাট জিতেছে ৬টি, হার ২টি। পয়েন্ট ১২। গিল কি পারবেন এ মরসুমে দলকে ট্রফি জেতাতে? ক্রিকেট প্রেমীদের নজর থাকবে সেদিকে।
ব্যাট হাতে বাইশ গজে তিনি তোলেন রানের ফোরায়া। আর বাইশ গজের বাইরে শত শত তরুণীর মনে তিনিই দেন দোলা। তরুণ ভারতীয় ক্রিকেটার শুভমন গিল (Shubman Gill) প্রায়শই থাকে আলোচনায়। কখনও চলে তাঁর অসাধারণ ইনিংস নিয়ে আলোচনা, কখনও গুঞ্জন শোনা যায় তাঁর প্রেম জীবন নিয়ে। প্রেমের জোয়ারে সত্যিই ভাসছেন শুভমন? মাঝে মাঝেই ভারতীয় ক্রিকেটের প্রিন্সের লাভ লাইফ নিয়ে হয় আলোচনা। বেশ কয়েকজনের নামও জড়িয়েছে গুজরাট টাইটান্সের অধিনায়কের সঙ্গে। এ বার শুভমন নিজে জানালেন তাঁর জীবনে প্রেম আছে কিনা।
কিংবদন্তি সচিন তেন্ডুলকরের মেয়ে সারা তেন্ডুলকর এবং বলিউড তারকা সেফ আলি খানের মেয়ে সারা আলি খানের সঙ্গে মাঝে মাঝেই জুড়েছে গিলের নাম। একাধিক ম্যাচে শুভমন যখন ফিল্ডিং করেছেন, গ্যালারি থেকে স্লোগান এসেছে, ‘হামারি ভাবি ক্যায়সি হো, সারা ভাবি জ্যায়সি হো…।’ লন্ডনে একই রেস্তোরাঁর একই জায়গা থেকে সারা ও গিল নিজের নিজের সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টে ছবি শেয়ার করেছিলেন। এরপর তাঁদের প্রেম নিয়ে কম আলোচনা হয়নি। গিল অবশ্য নিজেকে সিঙ্গল দাবি করেছেন।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে শুভমন জানিয়েছেন, তিন বছরেরও বেশি সময় ধরে তিনি সিঙ্গল। তারপরও চারিদিকে প্রচুর গুজব ছড়িয়েছে। গিলের কথায়, ‘আমার নিয়ে নানা জল্পনা-কল্পনা হয়েছে। একাধিক মানুষের সঙ্গে আমার নাম জুড়ে দেওয়া হয়েছে। এক এক সময় খুব বিরক্তিকর লাগে। কারণ মাঝে মাঝে এমন কারও সঙ্গে আমার নাম জুড়ে দেওয়া হয়, যে মানুষটাকে আমি জীবনে কখনও নিজের চোখে দেখিনি। এই মুহূর্তে আমি নিজের পেশাদার ক্রিকেট কেরিয়ারে আরও মনোযোগী হতে চাই। আমার জীবনে এখন অন্য কারও সঙ্গে থাকার কোনও জায়গা নেই। কারণ বছরের ৩০০টা দিন আমরা কোথাও না কোথাও ভ্রমণ করি। একটা সম্পর্কে সময় দিতে হয়। ফলে কারও সঙ্গে সম্পর্কে থাকার জন্য খুবই অল্প সময় রয়েছে।’
যখন ২২ গজে নামেন গিল, সেই সময় গ্যালারি থেকে আসা নানা স্লোগান কী চাপে ফেলে? শুভমন বলেন, ‘যদি সত্যি বলতে হয়, যখন আমি ব্যাটিং করতে যাই সেই সময় দর্শকদের ওই চিৎকার আমাকে ভেদ করতে পারে না। আমি অনেক বার এ কথা বলেছি। অটোমেটিক একটা আলাদা মোডে চলে যাই। নিজের কাজেই ফোকাসড থাকি। তখন মাথায় ঘুরতে থাকে যে, এই বোলার আমার বিরুদ্ধে বল করছে। কত রান তুলতে হবে, আমাকে কী করতে হবে, কোন গ্যাপে শট মারব, পরের ডেলিভারিটায় কী করতে পারি এগুলোই মাথায় ঘোরে। ফলে ব্যাটিং করার সময় গ্যালারিতে থাকা দর্শকদের কথা সে ভাবে মাথাতে ঢোকেই না। কিন্তু যখন ফিল্ডিং করি, সেই সময় সকলের কথাবার্তা কানে আসে। বিশেষ করে যখন বাউন্ডারি লাইনের সামনে ফিল্ডিং করতে হয়, তখন অনেক কিছুই শুনতে পাই।’
বর্তমানে গুজরাটের জার্সিতে আইপিএলে খেলতে দেখা যাচ্ছে গিলকে। ৮ ম্যাচে ৩০৫ রান তুলেছেন টাইটান্স অধিনায়ক। রয়েছে ৩টি হাফসেঞ্চুরি। আইপিএলের চলতি মরসুমে ৮টি ম্যাচ খেলে গুজরাট জিতেছে ৬টি, হার ২টি। পয়েন্ট ১২। গিল কি পারবেন এ মরসুমে দলকে ট্রফি জেতাতে? ক্রিকেট প্রেমীদের নজর থাকবে সেদিকে।